উৎসব মুখর পরিবেশে পালিত হল খ্রিস্টান ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব বড় দিন। এই দিনে খৃস্ট ধর্মের প্রবর্তক যীশু খৃস্টের জন্ম হয়েছিল বেথলেহেমের একটি গোশালায় মরিয়মের কলে। খ্রিস্তান ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন মানব জাতীকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করার জন্য যীশু খৃস্টের জন্ম হয়েছিল। এ উপলক্ষ্যে সব গির্জা গুলো সাজানো হয় বর্ণিল সাজে। এ ছাড়াও পাঁচতারা হোটেল গুলো ও সুসজ্জিত করা হয়েছে। এ উপলক্ষে সবাই গির্জায় গির্জায় রঙ্গিন কাপড় পড়ে আসেন প্রার্থনা করতে ও একে অপরের সাথে আনন্দ উল্লাস ভাগাভাগি করে নিতে। এ সময় শান্তা ক্লস বাচ্চাদের নানা রকম চকলেট উপহার দেয়। এই প্রথম বাংলাদেশে কার্ডিনাল হলেন, আর্চ বিশপ, মহামান্য কার্ডিনাল, পেট্রিক ডি'রোযারিও। বড়দিন উপলক্ষে তিনি বলেন-বড়দিনের জন্য আমাদের কেথেলিক মণ্ডলীতে প্রায় এক মাস ধরে আধ্যাত্মিক প্রস্তুতি আছে।। এক মাস ধরে শাস্ত্র পাঠ চলে, ধ্যান করা হয়, প্রার্থনা করা হয়। এছাড়া গরিবদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হয় তারপর তা বিতরন করা হয়। এটি একটি পারিবারিক উৎসব।।তিনি এবছরে বিশেষ করে সবার জন্য যে বার্তা রেখেছেন তা হল-"ঈশ্বর যেমন ভালবাসেন সেই ভালবাসা যেন প্রতিটি পরিবার অনুভব করে,পরিবারের ভালবাসাই হচ্ছে সমাজের ভালবাসা"।