উত্তর কোরিয়ার প্রতি ট্রাম্প, আগুন এবং ক্রোধের মনোভাব নিয়ে এগিয়ে ছিলেন। তবে পরে তিনি, যেন টেলিভিশনে প্রচারের জন্যই , উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।
ওদিকে, বারাক ওবামার পক্ষে এটি ছিল “কৌশলগত ধৈর্য”, যা অবিচ্ছিন্ন অর্থনৈতিক ও সামরিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে পিয়ংইয়ংকে আলোচনায় ফিরে আসতে রাজি করা্নোর চেষ্টা ।
তবে এখন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মতে , প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার পূর্বসূরিদের পদ্ধতির মধ্যবর্তী পন্থা অবলম্বন করতে যাচ্ছেন। কর্মকর্তারা মনে করেন যে তাঁর পূর্বসুরিদের পন্থা যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে।
হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তারা গত সপ্তাহের শেষের দিকে, কয়েক মাস ধরে অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা করে বাইডেনের উত্তর কোরিয়া কৌশলটির বিস্তৃত রূপরেখা প্রকাশ করেছেন।
বাইডেনের পরিকল্পনার আওতায় যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ বজায় রাখবে। তবে সেই লক্ষ্যকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করার জন্য আলোচনা - এবং এমনকি মধ্যবর্তী চুক্তিও করতে পারে ।