১৯৭৪ সালের ২৫শে সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের জাতির জনক, তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেন। তিনিই হচ্ছেন বিশ্বের প্রথম নেতা যিনি এই বিশ্বমঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলা ভাষায় তাঁর বলিষ্ঠ বক্তব্য তুলে ধরেন।
তিনি তাঁর ভাষণে বলেন, “বাঙালি জাতির জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মূহুর্ত কারণ আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের সংগ্রাম আজ বিরাট সাফল্য দ্বারা চিহ্নিত”। তিনি এ প্রসঙ্গে বাঙালির আত্মত্যাগের কথাও তুলে ধরেন।
বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির বহু শতাব্দীর সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে বলেন, “তারা চেয়েছে বিশ্বের সকল জাতির সঙ্গে শান্তি ও সৌহার্দ্যে বসবাস করতে”। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের সনদে যে মহান আদর্শের কথা বলা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জনগণেরও আদর্শ।
সেই ঐতিহ্য অনুসরণ করেই, তাঁর কন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘে ১৭ বার ভাষণ দিয়েছেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এবারকার এই ৭৬তম অধিবেশনে, শুক্রবার, শেখ হাসিনা আবার বাংলায় ভাষণ দিতে যাচ্ছেন।
তিনি তাঁর ভাষণে বলেন, “বাঙালি জাতির জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মূহুর্ত কারণ আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের সংগ্রাম আজ বিরাট সাফল্য দ্বারা চিহ্নিত”। তিনি এ প্রসঙ্গে বাঙালির আত্মত্যাগের কথাও তুলে ধরেন।
বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির বহু শতাব্দীর সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে বলেন, “তারা চেয়েছে বিশ্বের সকল জাতির সঙ্গে শান্তি ও সৌহার্দ্যে বসবাস করতে”। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের সনদে যে মহান আদর্শের কথা বলা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জনগণেরও আদর্শ।
সেই ঐতিহ্য অনুসরণ করেই, তাঁর কন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘে ১৭ বার ভাষণ দিয়েছেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এবারকার এই ৭৬তম অধিবেশনে, শুক্রবার, শেখ হাসিনা আবার বাংলায় ভাষণ দিতে যাচ্ছেন।