অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ এ মৃত্যু ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা


বেইজিং-এ এই এলাকায় একটি কোভিড-১৯ সংক্রমণ সনাক্ত হওয়ার পরে স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের জন্য লকডাউন করা একটি আবাসিক বিল্ডিং-এ মাস্ক পরিহিত নারী তার পার্সেলের জন্য অপেক্ষা করার সময় সুরক্ষামূলক স্যুট পরা নিরাপত্তারক্ষীরা পাহারা দিচ্ছে। ২৮ মার্চ, ২০২২।
বেইজিং-এ এই এলাকায় একটি কোভিড-১৯ সংক্রমণ সনাক্ত হওয়ার পরে স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের জন্য লকডাউন করা একটি আবাসিক বিল্ডিং-এ মাস্ক পরিহিত নারী তার পার্সেলের জন্য অপেক্ষা করার সময় সুরক্ষামূলক স্যুট পরা নিরাপত্তারক্ষীরা পাহারা দিচ্ছে। ২৮ মার্চ, ২০২২।

গত সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর সংখ্যা ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে যদিও বিশ্বব্যাপী কোভিড আক্রান্তের সংখ্যার হ্রাস অব্যাহত রয়েছে।

ডব্লিউএইচও তাদের সাপ্তাহিক মহামারী সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলেছে যে, ২৭ মার্চ পর্যন্ত এক সপ্তাহে কোভিডের কারণে ৪৫ হাজার মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে ; এর আগের সপ্তাহে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৩ হাজার।

সংস্থাটি বলেছে যে, চিলি ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো আমেরিকার দেশগুলোতে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংজ্ঞায় পরিবর্তন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভারত থেকে করা পূর্ববর্তী সামঞ্জস্য সংক্রান্ত প্রতিবেদন মৃত্যু সংখ্যার বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

সামগ্রিকভাবে বিশ্বব্যাপী নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কমে গেলেও জার্মানি,ইতালি ও ফ্রান্স-এ তিনটি ইউরোপীয় দেশে আগের সপ্তাহের তুলনায় নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।জার্মানি ও ইতালিতে যথাক্রমে ২ ও ৬ শতাংশ বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে।ফ্রান্সে ৮ লাখ ৪৫ হাজার ১১৯টি নতুন সংক্রমণের রিপোর্ট করা হয়েছে অর্থাৎ আক্রান্তের হার ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডব্লিউএইচও বারবার বলেছে যে, কোভিড-১৯’এ সংক্রমিতের সংখ্যা গণনা সম্ভবত করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের একটি বিশাল অবমূল্যায়ন।সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে, সাম্প্রতিক সময়ে অনেক দেশ তাদের ব্যাপক পরীক্ষামূলক কর্মসূচি এবং অন্যান্য নজরদারি ব্যবস্থা বাদ দেয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ডব্লিউএইচও বলেছে এর ফলে ভাইরাসের বিস্তার সঠিকভাবে নির্ণয় করার প্রচেষ্টা ব্যাহত হবে।

[ এ প্রতিবেদনের কিছু তথ্য এপি থেকে নেয়া হয়েছে ]।

XS
SM
MD
LG