অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

শোলজ বলেছেন জার্মানি ইন্দো-প্যাসিফিকের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চায়


জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ, (বাম দিকে) এবং তার জাপানি সমকক্ষ ফুমিও কিশিদাকে টোকিওতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তাদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে একটি গার্ড অফ অনার দেখার পরে একসাথে হেঁটে যেতে দেখা যাচ্ছে। ২৮ এপ্রিল, ২০২২
জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ, (বাম দিকে) এবং তার জাপানি সমকক্ষ ফুমিও কিশিদাকে টোকিওতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তাদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে একটি গার্ড অফ অনার দেখার পরে একসাথে হেঁটে যেতে দেখা যাচ্ছে। ২৮ এপ্রিল, ২০২২

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ বৃহস্পতিবার টোকিওতে বলেছেন যে তার দেশ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলি যাদের একই মূল্যবোধ রয়েছে তাদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে চায় এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ করতে একসাথে কাজ করতে চায়।

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সাথে সাক্ষাতের পর শোলজ বলেন, "আমার সফর একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক সংকেত যে জার্মানি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা অব্যাহত রাখবে এবং জোরদার করবে।"

কিশিদা বলেন যে তিনি এবং ওলাফ শোলজ সম্মত হয়েছেন যে সাতটি শিল্পোন্নত দেশ সম্বলিত গ্রুপের সদস্য হিসাবে তারা রুশ আগ্রাসন বন্ধ করতে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করতে একসাথে কাজ করার দায়িত্ব ভাগ করে নিবে।

কিশিদা একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “ইউক্রেন সংকট কেবল ইউরোপেই নয়, এশিয়াতেও আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার ভিত্তিকে নাড়া দিয়েছে। স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের যেকোন প্রয়াস অবশ্যই এড়াতে হবে, বিশেষ করে পূর্ব এশিয়ায়।”

তিনি বলেন, "যদি আমরা রাশিয়াকে স্পষ্টভাবে না দেখাই যে বলপ্রয়োগ এবং বেপরোয়াভাবে স্থিতাবস্থায় এই ধরনের একতরফা পরিবর্তনের উচ্চ মূল্য দিতে হবে , তবে এটি এশিয়াকে ভুল বার্তা দেবে।”

চ্যান্সেলর হিসাবে টোকিওতে তার প্রথম সফরে, শোলজ বলেন যে জার্মানি এবং জাপান উভয়ই “নিয়ম-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা”, জাতিসংঘের সনদের নীতি এবং সর্বজনীন মানবাধিকার রক্ষার রক্ষক। শোলজ বলেন যে তিনি জাপানে আসতে চেয়েছিলেন কারণ জার্মানির পরে টোকিও জি -৭ এর সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব নেবে।

XS
SM
MD
LG