অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

জনসনের পদত্যাগের পরও ব্রিটেনের সমর্থন অব্যাহত থাকবে- প্রত্যাশা ইউক্রেনের


ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ইউক্রেন সফরের সময়, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্সিয়াল প্রেস অফিসের দেওয়া এই ছবিতে, কিয়েভে হাঁটছেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি (মাঝখানে ডানে), এবং বরিস জনসন (মাঝখানে বামে)। ৯ এপ্রিল, ২০২২।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ইউক্রেন সফরের সময়, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্সিয়াল প্রেস অফিসের দেওয়া এই ছবিতে, কিয়েভে হাঁটছেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি (মাঝখানে ডানে), এবং বরিস জনসন (মাঝখানে বামে)। ৯ এপ্রিল, ২০২২।

বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পদত্যাগের পর, নির্বাচিত নতুন প্রধানমন্ত্রীও একইভাবে রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে কিয়েভের লড়াইয়ের জন্য জোরালো সমর্থন দিয়ে যাবেন বলে আশা করছে ইউক্রেন।

দুই নেতা টেলিফোনে কথা বলার সময় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকি কিয়েভের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য জনসনকে ধন্যবাদ জানান।

জেলেন্সকির কার্যালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, "আমরা সকলেই [জনসনের পদত্যাগের] খবরটি দুঃখের সাথে শুনেছি। শুধু আমিই নয়, পুরো ইউক্রেনীয় সমাজও আপনার প্রতি সহানুভূতিশীল। আমাদের কোন সন্দেহ নেই যে গ্রেট ব্রিটেনের সমর্থন আগের মতোই অব্যাহত থাকবে, তবে আপনার ব্যক্তিগত নেতৃত্ব এবং ক্যারিশমা সেটিকে বিশেষ করে তুলেছিল।"

অন্যদিকে, কিয়েভের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোকে উপহাস করেছে রাশিয়া।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, “এটা সবার কাছে স্পষ্ট যে, উদারপন্থী শাসন ব্যবস্থা গভীর রাজনৈতিক, আদর্শিক এবং অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে। ব্রিটেনের অর্ধ-ক্ষয়ের পরিস্থিতি উদ্বেগের কারণ।”

এছাড়া, ক্রেমলিনের মুখপাত্র দ্যমিত্রি পেসকভ বলেছেন, “মি. জনসন যেমন আমাদের খুব অপছন্দ করেন, তেমনি আমরাও তাকে অপছন্দ করি।”

XS
SM
MD
LG