প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নির্বাচন করা কঠিন কাজ। এর জন্য প্রয়োজন সকলের আন্তরিক সহযোগিতা।আমরা বারবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বলেছি। নির্বাচন যখন অংশগ্রহণমূলক হয়, তখন মানুষের ধারণার পরিবর্তন হয়।”
“নির্বাচন কমিশন যে দায়িত্ব পালন করবে, সেদিকে আপনাকে নজর রাখতে হবে। যদি আমরা কিছু ভুল করে থাকি, আমরা আন্তরিকভাবে আশা করি আপনারা অবিলম্বে এটি খুঁজে বের করতে দ্বিধা বোধ করবেন না;” বলেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সিইসি বলেন, “আমরা অবশ্যই আপনাদের মন্তব্য বিবেচনা করব। নির্বাচন যতটা সম্ভব শান্তিপূর্ণ করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি। সবার সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন। আমরা সকলের সহযোগিতা ও সমর্থন চাই।”
বিকল্প ধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে, ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়। এ সময় চার নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।