বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্যাকেট করা চিনির দাম কেজি প্রতি ৮৯ টাকা, খোলা চিনি ৮৪ টাকা এবং পাম তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৩৩ টাকা নির্ধারণ করেছে। এর মধ্য দিয়ে, পাম তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা এবং চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ বাণিজ্য ও ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) সুপারিশ অনুযায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বিটিটিসির সুপারিশ অনুযায়ী, মিলগেটে প্রতি লিটার পাম সুপার (খোলা) তেল বিক্রি হবে ১২৮ টাকায়। পরিবেশকরা বিক্রি করবে ১৩০ টাকায়। আর, খুচরা বা ভোক্তা পর্যায়ে তা বিক্রি হবে ১৩৩ টাকায়।
এছাড়া, প্রতি কেজি খোলা চিনি মিলগেটে বিক্রি হবে ৭৯ টাকায়। পরিবেশক পর্যায়ে বিক্রি হবে ৮১ টাকায়। আর, খুচরা পর্যায়ে ৮৪ টাকায় বিক্রি হবে। পরিবেশকরা মিলগেটে ৮২ টাকায় প্যাকেটজাত চিনি কিনে, ভোক্তাদের কাছে ৮৪ টাকায় বিক্রি করবেন।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত খুচরা বাজারে পাম সুপার অয়েলের (খোলা) দাম ছিলো লিটারপ্রতি ১৪৫ টাকা। আর, প্যাকেটজাত চিনি ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। সে অনুযায়ী, পাম তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা এবং চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা কমেছে।