অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দীপঙ্কর রায় জানান, “ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উপজেলার আউলিয়া ঘাটের কাছে করতোয়া নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এখন পর্যন্ত ৩০ জন নারী, ২১ শিশু এবং ১৮ জন পুরুষের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।”
জেলা প্রশাসনের তথ্য ও সহায়তা কেন্দ্রের তথ্য মতে, আরও তিনজন এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তবে ২৯ সেপ্টেম্বর এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কাউকে উদ্ধার করা যায়নি।
এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি এমন তিনজন হলেন; দেবীগঞ্জ উপজেলার শালডাঙ্গা ইউনিয়নের ছত্রশিকারপুর হাতিডুবা গ্রামের মদন চন্দ্রের ছেলে ভুপেন ওরফে পানিয়া, বোদা উপজেলার সাকোয়া ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের খগেন্দ্রনাথের ছেলে সুরেন এবং পঞ্চগড় সদর উপজেলার ঘাটিয়ারপাড়া গ্রামের ধীরেন্দ্রনাথের মেয়ে জয়া রানী।
এদিকে, বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন,করতোয়া নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মধ্যে মানবিক সহায়তা প্রদান করেছেন।
এ সময় তিনি বলেন, “নৌকাডুবিতে জীবনের যে ক্ষতি হয়েছে, পৃথিবীর কোন কিছু দিয়ে তা পূরণ করা সম্ভব নয়। তবুও এই দুর্দিনে সহায়তার জন্য আপনাদের পাশে রয়েছে সরকার।”