অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে জাপানের পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের চুক্তি সই


প্রকল্প পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান এবং যৌথ পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্ট গ্লোবাল কোম্পানি লিমিটেড (জাপান) এর জেনারেল ম্যানেজার ইউজি অসানো্ চুক্তিতে সই করছেন।
প্রকল্প পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান এবং যৌথ পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্ট গ্লোবাল কোম্পানি লিমিটেড (জাপান) এর জেনারেল ম্যানেজার ইউজি অসানো্ চুক্তিতে সই করছেন।

বাংলাদেশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রস্তুতিমূলক কারিগরি সহায়তা প্রকল্পের পরামর্শক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে, বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে যৌথ পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রেলভবনে এই চুক্তি সই হয়।বাংলাদেশ রেলের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন প্রকল্প পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান এবং যৌথ পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্ট গ্লোবাল কোম্পানি লিমিটেড (জাপান) এর জেনারেল ম্যানেজার ইউজি অসানো্।

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, “একটি উন্নত, আধুনিক রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ২০৪৫ সাল পর্যন্ত স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। একটি ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে রেলওয়ের উন্নয়নে কাজ হচ্ছে।”

রেলমন্ত্রী আরও বলেন, “আমাদের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের ওপর সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও বিস্তারিত নকশা তৈরির কাজের লক্ষ্যে কনসালটেন্সি সার্ভিস নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হার্ডিঞ্জ সেতু শতবর্ষ পার করেছে। হার্ডিঞ্জ সেতুর পাশাপাশি একটি নতুন সেতু নির্মাণের লক্ষ্যে, যাচাই করন ও বিস্তারিত নকশা তৈরি, নারায়ণগঞ্জ-কুমিল্লা/লাকসাম রুটে কর্ড লাইন নির্মাণ করা প্রয়োজন। এটি নির্মিত হলে ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব ৯১ কিলোমিটার কমে যাবে।”

নূরুল ইসলাম সুজন আরও বলেন, “আমরা নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি সারা দেশকে অভিন্ন গেজে রূপান্তর করার। এ লক্ষ্যে সকল মিটারগেজ পর্যায়ক্রমে ব্রডগেজে রূপান্তর করা হবে।” এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে মোট ২৩৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ব্যায়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে বলে জানান বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী।

XS
SM
MD
LG