সারা পৃথিবীর কিশোর-কিশোরী থেকে ত্রিশ ছোঁয়া তরুণ-তরুণীদের কাছে এই মুহূর্তে "কে-পপ ইজ দি রিয়েল ডিল।" আর এই 'কে-পপ' ক্রেজ থেকে বাদ নেই কলকাতার কোরিয়ান পপ মিউজিক অনুরাগীরাও। "যখনই ওদের গান শুরু হয়, তখন আর আমাদের কেউ থামিয়ে রাখতে পারে না। নাচটা এমনিতেই চলে আসে... ওরা ছাড়া টিএক্সটি, ব্ল্যাকপিঙ্ক আছে, কিন্তু বিটিএস ইজ বিটিএস। "
কলকাতা শহরের বুকে দাঁড়িয়ে নাচ করতে করতে এই কথাটা আমাদের বলছিলেন সদ্য কলেজ শেষ করে চাকরিতে ঢোকা পারমিতা, 'কে-পপ' ব্যান্ডগুলির মধ্যে জনপ্রিয়তম বিটিএস-এর ফলোয়ার। এখন সারা বিশ্বে কে-পপ আর কে-ড্রামার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। কলকাতা শহরেও বিটিএস বা বলা ভালো 'কে-পপ' সমানভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে।
আর ইন্টারনেটের প্ল্যাটফর্ম সারা বিশ্বের 'কে-পপ' ফ্যানদের নিয়ে এসেছে এক জায়গায়। কলকাতা শহরে কে-পপ'- এর ফ্যান বেস ও তাদের গ্রুপ খুব সক্রিয়। তারা বর্তমান সময়ের ডিপ্রেশন, বন্ধুত্ব, ভালোবাসা - সব কিছুরই মানে খুঁজে পাচ্ছে বিটিএস ও কে-পপ গানে। মাঝেমধ্যেই তারা আয়োজন করেন নানা ইভেন্ট।
কলকাতার 'কে-পপ' ও বিটিএস -এর ফ্যানদের সঙ্গে দেখা করে ভয়েস অফ আমেরিকা-র জন্য এই প্রতিবেদনটি বানিয়েছেন কুনাল চৌধুরী।