এদিন উদ্বোধন হওয়া বিমানবন্দরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এই বিমানবন্দরের কারণে যাতায়াতের সুবিধার পাশাপাশি এ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোও বিমানবন্দর থেকে অত্যন্ত উপকৃত হবে। রাজকোটকে ‘মিনি জাপান’-এর সঙ্গে তুলনা করার কথাও তিনি বলেন। এই প্রসঙ্গে তিনি স্মৃতি থেকে বলেন, তাঁর সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময়ের কথা।
এদিনের অনুষ্ঠানে এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া-র চেয়ারম্যান সঞ্জীব কুমার বলেন, যে এই বিমানবন্দরটি আগামী দীর্ঘ সময় ধরে রাজকোট এবং আশপাশের এলাকার বহু সমস্যার সমাধান করবে ও মানুষের চাহিদা পূরণ করবে। তিনি বলেন, "গুজরাতের রাজকোট একটি নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পেয়েছে, যার রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৩ হাজার মিটারেরও বেশি, বড় বিমানগুলিও এখানে অবতরণ করতে পারে।"
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী মোদী এদিন আরও উল্লেখ করেন, জল সরবরাহ নিয়েও রাজকোটে বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে যে প্রকল্পগুলি সমাপ্ত হলে এই অঞ্চলের বহু গ্রামে পানীয় এবং সেচের জন্য জল সরবরাহ হবে। প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন প্রকল্পগুলির জন্য রাজকোটের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, "রাজকোট আমাকে প্রথম বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত করেছিল এবং এই শহর আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। আমি সবসময় রাজকোটের কাছে ঋণী এবং তা শোধ দেওয়ার চেষ্টা করি।"