অন্য দণ্ডিত ব্যক্তিরা হলেন; বিএনপির গ্রাম সরকার বিষয়ক সহ-সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল আহমেদ, সহ-প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ শামীমুর রহমান শামীম এবং তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, মনিরুল হক মনির, মোহাম্মদ দিদারুল ইসলাম, মাসুদ রানা, আব্দুর রাজ্জাক, জিয়াউল ইসলাম জুয়েল, মো. আরিফ, মোহাম্মদ নিশান মিয়া, মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান সুমন ও মোজাম্মেল হক।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায়, মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন, মোহাম্মদ মামুন, দ্বীন ইসলাম ও আমিনুল ইসলাম খালাস পেয়েছেন।এদের মধ্যে আমিনুল ইসলাম ও আব্দুর রাজ্জাক আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় শেষে আব্দুর রাজ্জাককে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। দণ্ডিত অপর ১৪ জনের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
এ মামলার দিনের কার্যক্রম শুরু হলে, মো. শাজাহানের পক্ষে তার আইনজীবী মামলাটি রায় থেকে উত্তোলন করে, যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের আবেদন করেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে উপস্থিত না হওয়ায়, আদালত তার আবেদন নাকচ করেন।হাবিবুর রহমান ও আহসান হাবিবের পক্ষেও সময় আবেদন করা হলে, আদালত তা নামঞ্জুর করেন।
জানা যায়, ২০ দলীয় জোটের লাগাতার অবরোধ চলাকালে, ২০১৫ সালের ৪ জানুয়ারি ভাটারা থানার সাব-ইন্সপেক্টর নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলা তদন্ত করে সেই বছরের ১২ মে ১৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন একই থানার সাব-ইন্সপেক্টর শাহ মো. সাজু মিয়া।