সর্বসাম্প্রতিক:
- আল শিফা হাসপাতালের জেনারেটার জ্বালানির অভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চার জন রোগি এবং একজন শিশু মারা গেছে।
- গাজার উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তম হাসপাতালগুলিতে ইসরাইলি আঘাতের পর হাজার হাজার লোক পালাচ্ছে ।
- ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রক ৭ অক্টোবর হামাসের সন্ত্রাসী আক্রমণে নিহতের সংখ্যা ১৪০০ থেকে কমিয়ে ১২০০ করেছে।
- গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রক বলছে ইসরাইলের সামরিক অভিযানে ফিলিস্তিনিদের নিহতদের সংখ্যা ১১,০০০ ছাড়িয়ে গেছে যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু ।
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলছেন গাজায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে ।
- ইসরাইলের নেতেনিয়াহু বলছেন তিনি অস্ত্রবিরতিতে উত্সাহিত নন।
ইসরাইলি সৈন্যরা এবং হামাস বন্দুকধারীরা গাজার বৃহত্তম চিকিত্সা স্থাপনা শিফা হাসপাতালের বাইরে বন্দুক যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এই গোলাগুলির মধ্যে আটকে পড়েছেন হাজার হাজার যুদ্ধাহত লোক, চিকিত্সাকর্মী ও বাস্তুচ্যূত অসামরিক লোকজন ।সেখানে চিকিতসকরা বলেন সেখানকার শেষ জেনারেটার বন্ধ হয়ে যায় যখন সেটির জ্বালানি শেষ হয়ে যায় । আর এর ফলে একটি অত্যন্ত ছোট শিশুর এবং আরও চারজন রোাগির মৃত্যু হয় ।
হাসপাতালের মোহাম্মদ আবু সেলমিয়া বলেন যে এই স্থাপনাটি শনিবার বিদ্যূতইবহীন হয়ে পড়ে।
তিনি টেলিফোনে জানান , “ চিকিত্সার যন্ত্রপাতিগুলি সব বন্ধ হয়ে যায়। রোগিরা , বিশেষত যারা নিবিড় চিকিত্সা কেন্দ্রে ছিলেন তাঁদের জীবন শেষ হয়ে যায়”। তিনি যখন কথা বলছিলেন তখনও ছেন থেকে বন্দুকের গুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছিল।
এ দিকে ইসরাইলি সামরিক কর্মকর্তারা হাসপাতালের নীচে সুড়ঙ্গে অস্ত্র শস্ত্র লুকিয়ে রাখার এবং আল শিফা ও অন্যান্য হাসপাতালের নীচে তাদের কমান্ড সেন্টার স্থাপন করার অভিযোগ করে। আর এই কারণেই ঐ ভবনগুলিকে সামরিক বাহিনীর লক্ষ্যবস্তু করা বৈধ ব্যাপার।তবে হামাস এবং হাসপাতালের কর্মীরা ইসরাইলের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। ইসরাইল, মিশর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানও হামাসরে ম ন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে।