অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস, আলতাফ হোসেন ও আলালের জামিন আবেদন খারিজ


বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।

বিরোধী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও দলটির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ বিলকিস আক্তার বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।

ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসান ইফতেখার প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা মডেল থানায় দায়ের করা মামলায় আলতাফ হোসেন চৌধুরীর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।

এ ছাড়া অস্ত্র ছিনতাই ও পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ভাঙচুরের মামলায় সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের জামিন করেন ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফয়সাল আতিক বিন কাদের।

আইনজীবী মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার শাহজাহানপুর থানার পুলিশ বাদী হয়ে নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনে মির্জা আব্বাসকে প্রধান অভিযুক্ত করে মামলা করে। আটকের পর মির্জা আব্বাসকে ১ নভেম্বর আদালতে হাজির করা হয়। কিন্তু মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. নুরুল ইসলাম।

আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে ৫ নভেম্বর টঙ্গী থেকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও রমনা মডেল থানার উপপরিদর্শক আবু আনছার। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে ৩১ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

XS
SM
MD
LG