বিশ্বব্যাপী মুসলমানদেরকে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স:) এর জীবনের আদর্শ অনুসরন করে জীবন ধারন করা এবং অপরকে তা করতে উৎসাহিত করার আহবানের মধ্য দিয়ে আহমাদিয়া মুসলিম কমিউনিটি এক সেমিনারের আয়োজন করে রবিবার নিউইয়র্কের জ্যামাইকার বার্নি সেন্টারে। ভয়েস অব আমেরিকার সেলিম হোসেন ছিলেন অনুষ্ঠানে। সেমিনারের বিস্তারিত শোনা যাক তার কাছে।
‘হযরত মুহাম্মদ (স:) শান্তির দূত’, শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা মহানবীর জীবনী ও কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বিশ্বের প্রতিটি মুসলমানকে তা অনুসরন করে জীবন পরিচালনার আহবান জানান।
আহমদিয়া মুসলিম সম্প্রদায় ইউএসএ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ, আহমদিয়া মুসুলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি আব্দুল আহাদ চৌধুরী। তিনি বলেন মহানবী হযরত মুহম্মদ (স:) কে ভালবাসার অংশ হিসাবে এ অনুষ্ঠান আযোজন। তিনি বলেন এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে নবীজি যে শান্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এবং তাঁকে অনুসরনের মাধ্যমে আমরাও যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারি তাই এই সেমিনারটির মূল উপজীব্য।
সেমিনারের অন্যতম প্রধান আয়োজক সউদ চৌধুরী জানালেন; এই অশান্ত বিশ্বে মহানবী হযরতমু: একমাত্র আদর্শ পুরুষ। যাকে অনুকরন অনুসরন করলে দেখা যায় যে শান্তির জন্য তিনি নিজেকে অমায়িক করে কিভাবে সবার সাথে সহাবস্থান করেছিলেন। সেই আদর্শ ছড়িয়ে দেয়াই এই আয়োজনের উদ্দেশ্য।
সেনিনারে সম্মানীত অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন মুসলমান হিসাবে কোরান সুন্নাহ অনুসরন করে চলা আামাদের দায়িত্ব। অথচ আমরা অনেকেই সুন্নহকে ধর্মীয় অনুসাষনে পালনের চেয়ে সামাজিক নিয়ম হিসাবে বেশী মানি। তিনি তা আরো নিবিড়ভাবে চর্চার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে কাসিদাহ পড়ে শোনান স্থানীয় আহমদীয়া সম্প্রদায়ের ছেলেমেয়েরা।
এছাড়া মহানবীর জীবন ও ইসলামের নানা বিধান ও ধর্মীয় আইন নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মো: বেলাল আহমদ, রাব্বি আহমদ, ইমাম নাসিম মাহদী, সাজ্জাদ খন্দকার প্রমুখ।
‘হযরত মুহাম্মদ (স:) শান্তির দূত’, শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা মহানবীর জীবনী ও কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বিশ্বের প্রতিটি মুসলমানকে তা অনুসরন করে জীবন পরিচালনার আহবান জানান।
আহমদিয়া মুসলিম সম্প্রদায় ইউএসএ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ, আহমদিয়া মুসুলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি আব্দুল আহাদ চৌধুরী। তিনি বলেন মহানবী হযরত মুহম্মদ (স:) কে ভালবাসার অংশ হিসাবে এ অনুষ্ঠান আযোজন। তিনি বলেন এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে নবীজি যে শান্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এবং তাঁকে অনুসরনের মাধ্যমে আমরাও যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারি তাই এই সেমিনারটির মূল উপজীব্য।
সেমিনারের অন্যতম প্রধান আয়োজক সউদ চৌধুরী জানালেন; এই অশান্ত বিশ্বে মহানবী হযরতমু: একমাত্র আদর্শ পুরুষ। যাকে অনুকরন অনুসরন করলে দেখা যায় যে শান্তির জন্য তিনি নিজেকে অমায়িক করে কিভাবে সবার সাথে সহাবস্থান করেছিলেন। সেই আদর্শ ছড়িয়ে দেয়াই এই আয়োজনের উদ্দেশ্য।
সেনিনারে সম্মানীত অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন মুসলমান হিসাবে কোরান সুন্নাহ অনুসরন করে চলা আামাদের দায়িত্ব। অথচ আমরা অনেকেই সুন্নহকে ধর্মীয় অনুসাষনে পালনের চেয়ে সামাজিক নিয়ম হিসাবে বেশী মানি। তিনি তা আরো নিবিড়ভাবে চর্চার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে কাসিদাহ পড়ে শোনান স্থানীয় আহমদীয়া সম্প্রদায়ের ছেলেমেয়েরা।
এছাড়া মহানবীর জীবন ও ইসলামের নানা বিধান ও ধর্মীয় আইন নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মো: বেলাল আহমদ, রাব্বি আহমদ, ইমাম নাসিম মাহদী, সাজ্জাদ খন্দকার প্রমুখ।