মিয়ানমারের উত্তর রাখাইন-যেখানে রোহিঙ্গাদের বাসভূমি- সেখানে সূর্যাস্ত থেকে সূর্যাদয় পর্যন্ত কারফিউ বলবৎ আছে ২৫ আগস্টের পর থেকেই। বুধবার থেকে মুংডুসহ কয়েকটি এলাকায় তা আরও দুই মাসের জন্য বৃদ্ধি করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলছে, জন-নিরাপত্তার জন্যই এই কারফিউ বলবৎ রয়েছে। মিয়ানমারের ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী ওই দেশের সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই কারফিউর মধ্যেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন করা হবে। মন্ত্রী জানান, ২২ জানুয়ারি থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করার ব্যাপারে তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে তাদের জানা নেই কবে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা সেখানে পৌছাবেন। ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনার ইউ লয়েন অং দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবাসনের জন্য পরিস্থিতি এখনো যথাপোযুক্ত নয়। তাছাড়া প্রত্যাবাসনের পরে যে অস্থায়ী দুটো ক্যাম্পে রোহিঙ্গারা সাময়িকভাবে উঠবেন তার নির্মাণ কাজও সম্পন্ন হয়নি। রোহিঙ্গাদের বসবাসের অন্যান্য স্থাপনার প্রকল্পের কাজ এখনো পর্যন্ত শুরুই হয়নি।...ঢাকা থেকে আমীর খসরু