শত শত কাছিম আর ডলফিন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে। সামুদ্রিক বর্জ্যের সাথে জড়িয়ে ভেসে আসছে এসব জলজ প্রাণী। কলাতলী থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে আবর্জনা স্তুপ আর সামুদ্রিক প্রাণীদের মৃতদেহ।
আবর্জনার আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত দেহ। কিছু প্রাণী নিজেরা গিলে খেয়েছে অপচনশীল প্লাস্টিক। সংকটাপন্ন বেঁচে থাকা প্রাণীরাও।
সৈকত থেকে এসব বর্জ্য কুড়িয়ে আয়ের চেষ্টা স্থানীয়দের। বেশির ভাগই মিলছে মিয়ানমারের পণ্য সামগ্রীর ভাঙ্গা অংশ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব বর্জ্য কেবল সমুদ্রকেই দুষিত করবে না, মাছের পেট হয়ে ক্ষতিকর প্লাস্টিক চলে আসতে পারে মানবদেহে।
বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোঃনাজমুল হুদা বলেন, এসব বর্জ্য সাগরকে দূষিত করবে এবং জলজ প্রাণীর জন্য ক্ষতি ডেকে আনবে।