অনন্ত মহাজগতের অনেক বিস্ময়কর তথ্য উদ্ঘাটন সম্ভব হয়েছে কক্ষপথে প্রধান দু’টি স্পেস অবযারভেটরী বা মহাকাশ মানমন্দিরের শক্তিশালী সন্ধানী দৃষ্টি ক্ষেপনের মাধ্যমে । এর একটি ‘হাবল্ স্পেস টেলিস্কোপ , - আরেকটি ‘চন্দ্রা এক্সরে অবযারভেটরী’।এই দু’টিই যুক্তরাষ্ট্র মহাকাশ সংস্থার মহাশূন্য অভিযানের সবচেয়ে কার্যকর ও শক্তিশালী বাহন।
যুক্তরাষ্ট্র মহাকাশ সংস্থা ১৯৯৯ সালের ২৩ জুলাই মহাকাশ শাটলযান কলাম্বিয়ার সাহায্যে ‘চন্দ্রা মানমন্দির’ কক্ষপথে উত্ক্ষেপন করে - এবং এটি শাটল্ যানে বহন করা এ যাবতকালের বৃহত্তম মহাশূন্যযান।
মহাকাশ সংস্থার বিজ্ঞানীরা আশা করছেন ‘চন্দ্রা মানমন্দির’ আমাদের সৌরমন্ডল, – এমনকি আমাদের নক্ষত্রপুঞ্জ ‘মিল্কিওয়ে’ বা ছায়াপথের বাইরে যে ব্যাপক অজানা মহাজাগতিক রহস্য রয়েছে – তার বেশ কিছু উদ্ঘাটনে সক্ষম হবে ।