রিপোর্ট
চট্টগ্রাম বন্দরে জব্দকৃত তেলের ড্রাম থেকে যে ব্যয়বহুল মাদকদ্রব্য কোকেনের সন্ধান পাওয়া গেছে সে ব্যাপারে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞদের সহায়তা চাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের শুল্ক কর্তৃপক্ষ। কোকেনের ধরন এবং তেল মিশ্রিত কোকেনে এর মাত্রা কতোটা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোন যন্ত্রপাতি বাংলাদেশে নেই। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় দুটো পরীক্ষাগারে পরীক্ষার পরে কোকেনের উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন শুল্ক কর্মকর্তা হোসাইন আহমেদ সংবাদ মাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আমদানি করা সূর্যমুখী তেলের মধ্যে কোকেন রয়েছে, বিদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থার এমন তথ্যের ভিত্তিতে এই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বলিভিয়া থেকে আমদানিকৃত ১০৬ ড্রাম তেল জব্দ করা হয়। পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কোকেনের উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। রোববার একটি মামলা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন আমির খসরু :