বাংলাদেশ অভিবাসনের বৈধ পথ খুঁজছে। একই সঙ্গে দায়িত্বশীলতা, অভিবাসীদের জন্য সম্মানজনক কাজ, রেমিটেন্স পাঠানোর খরচ কমানোসহ স্বেচ্ছায় তাদের দেশে ফেরা নিশ্চিতেও কাজ করছে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে এই তথ্য প্রকাশ করেন।
প্রতিমন্ত্রী অবশ্য স্বীকার করেন অভিবাসন একটি জটিল প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, বাংলাদেশ অভিবাসীদের অধিকার নিশ্চিত করতে চায়। তার মতে, বাংলাদেশের উন্নয়নে অভিবাসীরা এক অখন্ড অংশ। তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধি ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।
উল্লেখ করা যায় যে, অভিবাসীরা প্রতিবছর বাংলাদেশে প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়ে থাকেন। সেন্টার ফর এনআরবি’র চেয়ারপারসন শেকিল চৌধুরী মনে করেন, উদ্যোগ প্রশংসনীয়। কিন্তু বাস্তবায়নে অনেক সমস্যা রয়েছে।