বাংলাদেশে বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন মহানগরী এবং তার আশপাশের এলাকায় বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত বায়ু দূষণ সৃষ্টিকারী নানা ধরনের গ্যাস, বিষসম ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বস্তু এবং ধূলিকনা থাকায় দূষিত বাতাসের মধ্যেই জনগণেকে বাধ্য হয়েই জীবন যাপন করতে হচ্ছে। বিভিন্ন সময় নানা অনুষ্ঠানে আর প্রতিবেদনে এই ভয়ংকর চিত্র ফুটে উঠলেও আইন থাকা সত্ত্বেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা এখনো পর্যন্ত খুব কমই নেয়া হয়েছে।
এক হিসেবে দেখা যাচ্ছে, বছরে শুধু ঢাকা মহানগরীতেই বায়ুদূষণের কারণে সাড়ে তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। আর ঢাকাসহ দেশজুড়ে রোগবালাই তো আছেই। বায়ুদূষণের মাত্রা এবং এর কারণ সম্পর্কে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এয়ার কোয়ালিটি রিসার্চ এন্ড মনিটরিং সেন্টার-এর প্রধান ড. মমিনুল ইসলাম।
বায়দূষণে রয়েছে বড় ধরনের স্বাস্থ্য ঝুকি; আর নানা শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে, এই কারণে। সরকারের পরিবেশ অধিদফতরের ‘নির্মূল বায়ু এবং টেকসই প্রকল্পে’র পরিচালক মঞ্জুরুল হান্নান বলেছেন, স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং বায়ুদূষণ কিভাবে কমানো যায় সে সম্পর্কে।
সবারই প্রত্যাশা, বায়ুদূষণ বা হ্রাসের কর্মপরিকল্পনা যেন কাগজে কলমে না থেকে বাস্তবে রূপান্তরিত হয়। ঢাকা থেকে আমীর খসরু।