সোমবার ব্রিটেনে সঙ্কট আরও বৃদ্ধি পায়। ওদিকে ব্রিটিশ ও ইইউ কর্মকর্তারা, ব্রিটিশ ভোটাররা যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা মোকাবেলা করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ভোটারদের সিদ্ধান্তের ফলে, অনেকের মতে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর দেশের পরিস্থিতির কখনও এত অবনতি হয়নি।
সোমবার শেয়ার বাজার খোলার আগে অর্থনৈতিক ডামাডোল এড়ানোর জন্য বি্রিটিশ অর্থ মন্ত্রী জর্জ অসবোর্ন খুব ভোরে এক বিবৃতি দেন যে ব্রিটিশ অর্থনীতি মূলত বলিষ্ঠ এবং ব্রিটেনে সব কিছুই চালু রয়েছে।
সোমবার ভোরে ইউরোপে শেয়ার বাজারে সূচক কমে যায় তবে তা শুক্রবারের মত নয়। শুক্রবার লন্ডনের FTSE 100 সূচক প্রথমে ৮ শতাংশ কমে যায় এবং তা পরে বেড়ে বাজার বন্ধের সময় ৩ শতাংশের উপরে ছিল। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য সোমবার গোড়াতে কমে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরির সোমবার লন্ডনে যাওয়ার কথা। তিনি ব্রিটেনের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করবেন এবং বিভাজনে মধ্যস্থতা করবেন।