বাংলাদেশের রাজনৈতিক চালচিত্রে যে বড় রকমের সঙ্কট ও সহিংসতা সৃষ্টি হয়েছে সে নিয়েই আজকের কল ইন শো ‘র এই আলোচনা । এই সঙ্কটের পেছনে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল বা জোটের মধ্যে যে আপোষ করার মনোভাবে অভাব দেখা দিয়েছে , তাকেই দায়ী করছেন অনেকেই । আর এই সঙ্কট ক্রমশই সহিংসতায় পরিণত হয়েছে যেখানে কেবল পরস্পরের প্রতিপক্ষের নয় , সাধারণ মানুষের জীবন হানি ঘটছে । নিরপরাধ লোকজন মারা যাচ্ছে এই সব সংঘাতে। এই পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেই আমাদের এই কল ইন শো হ্যালো ওয়াশিংটন। আজকের অতিথী আলোচক প্যানেলে রয়েছেন , বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী , আইন ও শালিশ কেন্দ্রের প্রধান , ট্রান্সপ্যারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চেয়ারপারসন , সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক ভাষ্যকার ড আসিফ নজরুল।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের এবং প্রবাসের শ্রোতার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান । তাঁরা কেউ কেউ বলেন যে
রাজনীতিটা রাজনীতিকদের মধ্যে নেই,অর্থ এবং পেশী শক্তির হাতে চলে গেছে। আগামি প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা করেছেন অনেকেই। কেউ কেউ বলেছেন যে ধর্মীয় শিক্ষার প্রভাব কমিয়ে এনে সাধারণ শিক্ষার সুযোগ খুলে দিতে হবে। ক্ষুব্ধ আরেকজন শ্রোতা বলেছেন যে বাংলাদেশের মানুষ যতদিন ভোট দিতে না শিখবে।এর পরিবর্তন হবে না।
দুই অতিথিই স্বীকার করেন যে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল উভয়েরই সমস্যা আছে। তারা বলেন, দেশের জনগন কখনও ভুল করে না। তারাই আবার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। গনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতার জন্য প্রয়োজন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের এবং প্রবাসের শ্রোতার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান । তাঁরা কেউ কেউ বলেন যে
রাজনীতিটা রাজনীতিকদের মধ্যে নেই,অর্থ এবং পেশী শক্তির হাতে চলে গেছে। আগামি প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা করেছেন অনেকেই। কেউ কেউ বলেছেন যে ধর্মীয় শিক্ষার প্রভাব কমিয়ে এনে সাধারণ শিক্ষার সুযোগ খুলে দিতে হবে। ক্ষুব্ধ আরেকজন শ্রোতা বলেছেন যে বাংলাদেশের মানুষ যতদিন ভোট দিতে না শিখবে।এর পরিবর্তন হবে না।
দুই অতিথিই স্বীকার করেন যে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল উভয়েরই সমস্যা আছে। তারা বলেন, দেশের জনগন কখনও ভুল করে না। তারাই আবার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। গনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতার জন্য প্রয়োজন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন।