শরীফ উল হক
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
২০১৫ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এমডিজি অর্জনে, গেল বছরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। আটটি সূচকের মধ্যে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট দুটি সূচক এমডিজি-৪, শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনা এবং এমডিজি-৫, মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বিশ্বের অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর চাইতে বাংলাদেশ অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে। সেভ দ্যা চিলড্রেন এর ‘মামনি’ প্রজেক্টের চিফ অফ পার্টি ড.ইশতিয়াক মান্নান বললেন, বাংলাদেশের সাফল্যের মধ্যে রয়েছে মাতৃমৃত্যু রোধ, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যু রোধ এবং নবজাতকের রোগ সংক্রমণের ক্ষেত্রে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমে ব্যাপক সফলতা। ২০০৪ সালের তুলনায় ২০১০-১১ সালে মাতৃমৃত্যু রোধে সচেতনতা এবং এই ক্ষেত্রে সেবা নেয়ার হার দ্বিগুনেরও বৃদ্ধির পাশাপাশি দক্ষ প্রসুতির কাছ থেকে সেবা নেয়ার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ যদিও ২০১৫ সালের মধ্যে লক্ষমাত্রা অর্জনে সঠিক পথে রয়েছে তবুও আরো অনেক পথ বাকি আছে শেষ পর্যন্ত পৌঁছুতে। বাংলাদেশ এখনও নবজাতকের মৃত্যুহার কমাতে পারে নি এবং দুই-তৃতীয়াংশ মা বাড়িতে শিশু জন্ম দিচ্ছে। সেখানে তিনি পাচ্ছেন না দক্ষ প্রসুতির সেবা। আর মাত্র এক-তৃতীয়াংশ মা পাচ্ছেন সঠিক ও দক্ষ সেবা।
পুরনো সবকিছুকে পেছনে ফেলে আমরা পা রেখেছি নতুন বছরে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যে ঘাটতিগুলো ছিল, সেগুলোকে অতিক্রম করে নতুন বছরে আরো সফলভাবে এগিয়ে যেতে হবে সেই কথা বললেন, স্টিফেন এফ হারব্লি, ডেপুটি ডিরেক্টর অব পপুলেশন, হেলথ, নিউট্রিশন এন্ড এডুকেশন-ইউএসএআইডি। তিনি আরো বলেন, যে ঘাটতিগুলো রয়েছে, ২০১৫ সালের মধ্যে সেগুলো অতিক্রম করা সম্ভব বাংলাদেশের পক্ষে।
আমরা এগিয়ে যেতে চাই, আরো সমৃদ্ধ হতে চাই, বাংলাদেশকে দেখতে চাই একটি উন্নত দেশের কাতারে। তার জন্য দরকার আমাদের সবার সাহায্য একযোগে।
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
২০১৫ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এমডিজি অর্জনে, গেল বছরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। আটটি সূচকের মধ্যে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট দুটি সূচক এমডিজি-৪, শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনা এবং এমডিজি-৫, মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বিশ্বের অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর চাইতে বাংলাদেশ অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে। সেভ দ্যা চিলড্রেন এর ‘মামনি’ প্রজেক্টের চিফ অফ পার্টি ড.ইশতিয়াক মান্নান বললেন, বাংলাদেশের সাফল্যের মধ্যে রয়েছে মাতৃমৃত্যু রোধ, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যু রোধ এবং নবজাতকের রোগ সংক্রমণের ক্ষেত্রে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমে ব্যাপক সফলতা। ২০০৪ সালের তুলনায় ২০১০-১১ সালে মাতৃমৃত্যু রোধে সচেতনতা এবং এই ক্ষেত্রে সেবা নেয়ার হার দ্বিগুনেরও বৃদ্ধির পাশাপাশি দক্ষ প্রসুতির কাছ থেকে সেবা নেয়ার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ যদিও ২০১৫ সালের মধ্যে লক্ষমাত্রা অর্জনে সঠিক পথে রয়েছে তবুও আরো অনেক পথ বাকি আছে শেষ পর্যন্ত পৌঁছুতে। বাংলাদেশ এখনও নবজাতকের মৃত্যুহার কমাতে পারে নি এবং দুই-তৃতীয়াংশ মা বাড়িতে শিশু জন্ম দিচ্ছে। সেখানে তিনি পাচ্ছেন না দক্ষ প্রসুতির সেবা। আর মাত্র এক-তৃতীয়াংশ মা পাচ্ছেন সঠিক ও দক্ষ সেবা।
পুরনো সবকিছুকে পেছনে ফেলে আমরা পা রেখেছি নতুন বছরে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যে ঘাটতিগুলো ছিল, সেগুলোকে অতিক্রম করে নতুন বছরে আরো সফলভাবে এগিয়ে যেতে হবে সেই কথা বললেন, স্টিফেন এফ হারব্লি, ডেপুটি ডিরেক্টর অব পপুলেশন, হেলথ, নিউট্রিশন এন্ড এডুকেশন-ইউএসএআইডি। তিনি আরো বলেন, যে ঘাটতিগুলো রয়েছে, ২০১৫ সালের মধ্যে সেগুলো অতিক্রম করা সম্ভব বাংলাদেশের পক্ষে।
আমরা এগিয়ে যেতে চাই, আরো সমৃদ্ধ হতে চাই, বাংলাদেশকে দেখতে চাই একটি উন্নত দেশের কাতারে। তার জন্য দরকার আমাদের সবার সাহায্য একযোগে।