শরীফ-উল-হক
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা-একটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়লেও বাংলাদেশে এখনও ৪৬.৭% মা গর্ভকালীন সেবা থেকে বঞ্চিত। এই বাস্তবতার প্রেক্ষিতে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে এনজিও হেলথ সার্ভিস ডেলিভারি প্রজেক্ট(এনএইচএসডিপি)’র মাধ্যমে বৃহত্তম বিনিয়োগ করেছে। এর আওতায় ইউএসএআইডি বাংলাদেশে প্রায় ২৬ মিলিয়ন মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিশাল এই নেটওয়ার্ক’র একটি অংশ হচ্ছে সূর্যের হাসি চিহ্নিত ক্লিনিক। ঢাকার আফতাব নগরে সূর্যের হাসি ক্লিনিকের একটি শাখা রয়েছে, যার ক্লিনিক ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাসিমা আক্তার। তিনি বললেন, সূর্যের হাসি ক্লিনিক সম্পর্কে। একটি ক্লিনিকের আওতায়, আঠারটি স্যাটেলাইট ক্লিনিক রয়েছে এবং প্রতিটি স্যাটেলাইট ক্লিনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ হাজার মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা দিতে সক্ষম। এই স্যাটেলাইট ক্লিনিক সার্বক্ষণিক খোলা থাকে সেবা গ্রহীতাদের জন্য।
সূর্যের হাসি ক্লিনিকের ডাক্তাররা সার্বক্ষণিক এবং আংশিক এই দুইভাবে সেবা দিয়ে থাকেন। সেবা গ্রহীতাদের বিশেষ করে মা এবং শিশুদের প্রতি বেশি নজর দেয়া হয় সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে। এছাড়াও, সাধারণ অসুখ-বিসুখের সেবাদিতেও ভুল করেন না তারা। নবজাতকের ক্ষেত্রে টিকা দেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সূর্যের হাসি ক্লিনিকে গর্ভবতী মাকে গর্ভধারণের সময় থেকে শুরু করে সন্তান জন্ম দেয়ার পর পর্যন্ত সেবা দেয়া হয়, যেখানে টিকা দেয়ার জন্য ও মাকে উতসাহিত করা হয়। কথাগুলো বলছিলেন, সূর্যের হাসি ক্লিনিকের আফতাবনগর শাখার মেডিকেল অফিসার মেফতাহুল মাওয়া।
সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ এখানে সেবা নিতে আসেন। সূর্যের এমনি একজন সেবা গ্রহীতা উর্মী, পেশায় যিনি গৃহিনী। তার ভাষায়, তিনি এবং তার পরিবারের সবাই সূর্যের হাসি ক্লিনিকের উপর খুবই সন্তুষ্ট। তিনি নিজে যেমন যেকোন প্রয়োজনে এই ক্লিনিকের সেবা নিয়ে থাকেন তেমনি, প্রতিবেশীদেরও উতসাহিত করেন এখানে আসার জন্য।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সূর্যের হাসি ক্লিনিকগুলো, সরকারী সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলুর সাথে কাজ করে যাচ্ছে। সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় একদিন অবশ্যই সম্ভব হবে কাংক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো। সেদিনের প্রত্যাশায় আমরা সবাই।
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা-একটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়লেও বাংলাদেশে এখনও ৪৬.৭% মা গর্ভকালীন সেবা থেকে বঞ্চিত। এই বাস্তবতার প্রেক্ষিতে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে এনজিও হেলথ সার্ভিস ডেলিভারি প্রজেক্ট(এনএইচএসডিপি)’র মাধ্যমে বৃহত্তম বিনিয়োগ করেছে। এর আওতায় ইউএসএআইডি বাংলাদেশে প্রায় ২৬ মিলিয়ন মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিশাল এই নেটওয়ার্ক’র একটি অংশ হচ্ছে সূর্যের হাসি চিহ্নিত ক্লিনিক। ঢাকার আফতাব নগরে সূর্যের হাসি ক্লিনিকের একটি শাখা রয়েছে, যার ক্লিনিক ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাসিমা আক্তার। তিনি বললেন, সূর্যের হাসি ক্লিনিক সম্পর্কে। একটি ক্লিনিকের আওতায়, আঠারটি স্যাটেলাইট ক্লিনিক রয়েছে এবং প্রতিটি স্যাটেলাইট ক্লিনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ হাজার মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা দিতে সক্ষম। এই স্যাটেলাইট ক্লিনিক সার্বক্ষণিক খোলা থাকে সেবা গ্রহীতাদের জন্য।
সূর্যের হাসি ক্লিনিকের ডাক্তাররা সার্বক্ষণিক এবং আংশিক এই দুইভাবে সেবা দিয়ে থাকেন। সেবা গ্রহীতাদের বিশেষ করে মা এবং শিশুদের প্রতি বেশি নজর দেয়া হয় সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে। এছাড়াও, সাধারণ অসুখ-বিসুখের সেবাদিতেও ভুল করেন না তারা। নবজাতকের ক্ষেত্রে টিকা দেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সূর্যের হাসি ক্লিনিকে গর্ভবতী মাকে গর্ভধারণের সময় থেকে শুরু করে সন্তান জন্ম দেয়ার পর পর্যন্ত সেবা দেয়া হয়, যেখানে টিকা দেয়ার জন্য ও মাকে উতসাহিত করা হয়। কথাগুলো বলছিলেন, সূর্যের হাসি ক্লিনিকের আফতাবনগর শাখার মেডিকেল অফিসার মেফতাহুল মাওয়া।
সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ এখানে সেবা নিতে আসেন। সূর্যের এমনি একজন সেবা গ্রহীতা উর্মী, পেশায় যিনি গৃহিনী। তার ভাষায়, তিনি এবং তার পরিবারের সবাই সূর্যের হাসি ক্লিনিকের উপর খুবই সন্তুষ্ট। তিনি নিজে যেমন যেকোন প্রয়োজনে এই ক্লিনিকের সেবা নিয়ে থাকেন তেমনি, প্রতিবেশীদেরও উতসাহিত করেন এখানে আসার জন্য।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সূর্যের হাসি ক্লিনিকগুলো, সরকারী সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলুর সাথে কাজ করে যাচ্ছে। সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় একদিন অবশ্যই সম্ভব হবে কাংক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো। সেদিনের প্রত্যাশায় আমরা সবাই।