নতুন এক জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার প্রতিদ্বন্দ্বি মিট রমনি , আজকের এই তৃতীয় ও চূড়ান্ত পর্যায়ের বিতর্কের আগে প্রায় সমান সমান পর্যায়ে রয়েছেন।
এনবিসি নিউজ এবং ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের জরিপে সম্ভাব্য ভোটদাতাদের ৪৭ শতাংশ করে উভয় প্রার্থিকে সমর্থন করছেন।
যে অঙ্গরাজ্যে এ দু জনের মধ্যে সব চেয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করা হয় , সেই ফ্লোরিডায় আজ সোমবারের এই ৯০ মিনিটের বিতর্কের সবটুকুতেই আলোকপাত করা হবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির উপর ।
মি রমনি এবং তাঁর রিপাবলিকান মিত্ররা অব্যাহত ভাবে প্রেসিডেন্ট ওবামার সমালোচনা করছেন , লিবিয়ায় গত মাসের প্রাণ ঘাতী আক্রমণের বিষয়টিকে তাঁর প্রশাসন যে ভাবে মোকাবিলা করেছেন সে সম্পর্কে। ইরানের পারমানবিক কর্মসূচি ও মি রমনির সঙ্গে একটি মতভেদের কারণ হয়ে রয়েছে কারণ রমনি বলছেন যে তেহরানের প্রতি ওবামা প্রশাসন যথেষ্ট কঠোর নয় এবং ইসরাইলের ব্যাপারে যথেষ্ট সহযোগি নয়।
লিবিয়ার আক্রমণের ঘটনাকে মি রমনি রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করছেন বলে মি ওবামা অভিযোগ করেছেন এবং বলেছেন যে ইসরাইলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সহযোগিতা গড়ে তোলার পাশাপাশি তিনি ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।
প্রেসিডেন্ট তার প্রশাসনের সন্ত্রাস বিরোধী সাফল্যগুলিকে তুলে ধরছেন যার মধ্যে রয়েছে সেই অভিযান ও যাতে ওসামা বিন লাদেনের জীবনাবসান ঘটে।
এনবিসি নিউজ এবং ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের জরিপে সম্ভাব্য ভোটদাতাদের ৪৭ শতাংশ করে উভয় প্রার্থিকে সমর্থন করছেন।
যে অঙ্গরাজ্যে এ দু জনের মধ্যে সব চেয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করা হয় , সেই ফ্লোরিডায় আজ সোমবারের এই ৯০ মিনিটের বিতর্কের সবটুকুতেই আলোকপাত করা হবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির উপর ।
মি রমনি এবং তাঁর রিপাবলিকান মিত্ররা অব্যাহত ভাবে প্রেসিডেন্ট ওবামার সমালোচনা করছেন , লিবিয়ায় গত মাসের প্রাণ ঘাতী আক্রমণের বিষয়টিকে তাঁর প্রশাসন যে ভাবে মোকাবিলা করেছেন সে সম্পর্কে। ইরানের পারমানবিক কর্মসূচি ও মি রমনির সঙ্গে একটি মতভেদের কারণ হয়ে রয়েছে কারণ রমনি বলছেন যে তেহরানের প্রতি ওবামা প্রশাসন যথেষ্ট কঠোর নয় এবং ইসরাইলের ব্যাপারে যথেষ্ট সহযোগি নয়।
লিবিয়ার আক্রমণের ঘটনাকে মি রমনি রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করছেন বলে মি ওবামা অভিযোগ করেছেন এবং বলেছেন যে ইসরাইলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সহযোগিতা গড়ে তোলার পাশাপাশি তিনি ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।
প্রেসিডেন্ট তার প্রশাসনের সন্ত্রাস বিরোধী সাফল্যগুলিকে তুলে ধরছেন যার মধ্যে রয়েছে সেই অভিযান ও যাতে ওসামা বিন লাদেনের জীবনাবসান ঘটে।