এখনও পর্যন্ত কেবল ১১ জন ভারতীয় মুসলিম যুবক ইসলামিক স্টেট (আই এস)-এর আন্দোলনে যোগ দিলেও সংস্থাটির ভাবনায় প্রভাবিত আরও অনেকেই। কেমন করে আইএস-এর প্রভাব থেকে সরিয়ে রাখা যায় এই যুবকদের, তার কৌশল স্থির করার জন্য শনিবার দিল্লিতে একটি বৈঠক হয়েছে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১২টি দেশের পুলিশকর্তাদের মধ্যে। সিদ্ধান্ত হয়েছে, এ রকম যুবকদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনবার জন্য আগেই গ্রেফতার নয়, ভাল করে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে ফেরত আনাই হবে কৌশল। সরকারি সংস্থারা ছাড়াও এ কাজের দায়িত্ব দেওয়া হবে ওই যুবকদের আত্মীয়-বন্ধুদেরও। উগ্রপন্থার প্রচারের একটা বড় মাধ্যম ইন্টারনেট, ফেসবুক, ট্যুইটার ইত্যাদি। এগুলির দিকে লক্ষ্য রাখা ছাড়াও এগুলিকেও কাজে লাগানো যেতে পারে পাল্টা প্রচারের জন্য। দেশে আইএস-এর প্রভাব বেশি ছড়িয়ে পড়বার আগেই হস্তক্ষেপ করতে চাইছে সরকার। কি এই যুবকদের ক্ষোভ, কিংবা, কেন আইএস-এর ভারধারা এদের আকৃষ্ট করছে, তা-ও বুঝতে চাইছে সরকার।গৌতম গুপ্তের রিপোর্ট: