আজ যারা ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন তাদেঁর প্রতি রইলো ঈদ মুবারক আর যারা সদ্য বিজয়া দশমী পালন করেছেন , তাদের জন্যে থাকছে শারদীয় দূর্গোৎসবের শুভেচ্ছা।
শান্তির অন্বেষায় ,আন্তধর্মীয় সমাজ এ সম্পর্কে শ্রোতাদের জিজ্ঞাসার জবাব দেওয়ার জন্যে আমাদের অতিথি প্যানেলে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক , বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক , ড আনোয়ার হোসেন। ড হোসেন আন্তধর্মীয় বোঝাপড়ার ব্যাপারে তাঁর অবদানের জন্যে পেয়েছেন ড মহানন্দ ব্রত ব্রহ্মচারী স্বর্ণ পদক । ড আনোয়ার হোসেন , আপনাকে স্বাগতম।
রয়েছেন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গনযোগাযোগ বিভাগের ফ্যাকাল্টি ড অসীম চক্রবর্তী । ড অসীম চক্রবর্তী আপনাকে স্বাগতম।
আমাদের সঙ্গে টেলিসম্মিলনী লাইনে আরও যোগ দিয়েছেন , নিউ ইয়র্কের জ্যাকসান হাইটস’এর মোহাম্মদী সেন্টার থেকে ইমাম কাজী কাইয়ুম। ইমাম কাজী কাইয়ুম আপনাকেও স্বাগতম
এই যে সাম্প্রতিক সময়ে হাসি আনন্দে দক্ষিণ এশিয়ার দুটি প্রধান ধর্মীয় সমপ্রদায় তাদেঁর নিজ নিজ উৎসব পালন করলেন , একে অপরকে শুভেচ্ছা জানালেন , কেবল দেশে নয় বিদেশেও , তাতে যে কথাটা প্রধান হয়ে দাঁড়ায় সেটি হলো যে যার ধর্ম পালন করে পাশাপাশি শান্তিপুর্ণ ভাবে বসবাস করতে পারেন , একে অপরের প্রতি হতে পারেন শ্রদ্ধাশীল গড়ে তুলতে পারেন সত্যিকার অর্থে একটি আন্তধর্মীয় সমাজ , বা ইন্টারফেইথ সোসাইটি। ইন্টারফেইথ শব্দটি দক্ষিণ এশিয়ায় খুব একটা প্রচলিত শব্দ নয় কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমের বিভিন্ন দেশে ইন্টারফেইথ ডায়ালগ হয়ে থাকে প্রায়ই এবং যেখানে একে অন্যের ধর্মকে বোঝার চেষ্টা করেন , ধর্মকে বিভাজন নয় , মিলনের সুত্র হিসেবে দেখেন । পাশাপাশি এ কথাও সত্য যে সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ধর্মে ভক্তির চেয়ে শক্তির আধিপত্য লক্ষ্য করেছি , নিজের ধর্মবিশ্বাসকে অপরের ওপর চাপিয়ে দেয়ার জন্যে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও দেখেছি। বিশ্বের সর্বত্র এ জাতীয় সন্ত্রাস ও সহিংসতা বন্ধের জন্যে প্রয়োজন , নিজ ধর্মীয় বিশ্বাস অক্ষুন্ন রেখেও , অন্যের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। এ সব প্রসঙ্গ নিয়েই আজকের আলোচনা ।
শান্তির অন্বেষায় ,আন্তধর্মীয় সমাজ এ সম্পর্কে শ্রোতাদের জিজ্ঞাসার জবাব দেওয়ার জন্যে আমাদের অতিথি প্যানেলে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক , বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক , ড আনোয়ার হোসেন। ড হোসেন আন্তধর্মীয় বোঝাপড়ার ব্যাপারে তাঁর অবদানের জন্যে পেয়েছেন ড মহানন্দ ব্রত ব্রহ্মচারী স্বর্ণ পদক । ড আনোয়ার হোসেন , আপনাকে স্বাগতম।
রয়েছেন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গনযোগাযোগ বিভাগের ফ্যাকাল্টি ড অসীম চক্রবর্তী । ড অসীম চক্রবর্তী আপনাকে স্বাগতম।
আমাদের সঙ্গে টেলিসম্মিলনী লাইনে আরও যোগ দিয়েছেন , নিউ ইয়র্কের জ্যাকসান হাইটস’এর মোহাম্মদী সেন্টার থেকে ইমাম কাজী কাইয়ুম। ইমাম কাজী কাইয়ুম আপনাকেও স্বাগতম
এই যে সাম্প্রতিক সময়ে হাসি আনন্দে দক্ষিণ এশিয়ার দুটি প্রধান ধর্মীয় সমপ্রদায় তাদেঁর নিজ নিজ উৎসব পালন করলেন , একে অপরকে শুভেচ্ছা জানালেন , কেবল দেশে নয় বিদেশেও , তাতে যে কথাটা প্রধান হয়ে দাঁড়ায় সেটি হলো যে যার ধর্ম পালন করে পাশাপাশি শান্তিপুর্ণ ভাবে বসবাস করতে পারেন , একে অপরের প্রতি হতে পারেন শ্রদ্ধাশীল গড়ে তুলতে পারেন সত্যিকার অর্থে একটি আন্তধর্মীয় সমাজ , বা ইন্টারফেইথ সোসাইটি। ইন্টারফেইথ শব্দটি দক্ষিণ এশিয়ায় খুব একটা প্রচলিত শব্দ নয় কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমের বিভিন্ন দেশে ইন্টারফেইথ ডায়ালগ হয়ে থাকে প্রায়ই এবং যেখানে একে অন্যের ধর্মকে বোঝার চেষ্টা করেন , ধর্মকে বিভাজন নয় , মিলনের সুত্র হিসেবে দেখেন । পাশাপাশি এ কথাও সত্য যে সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ধর্মে ভক্তির চেয়ে শক্তির আধিপত্য লক্ষ্য করেছি , নিজের ধর্মবিশ্বাসকে অপরের ওপর চাপিয়ে দেয়ার জন্যে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও দেখেছি। বিশ্বের সর্বত্র এ জাতীয় সন্ত্রাস ও সহিংসতা বন্ধের জন্যে প্রয়োজন , নিজ ধর্মীয় বিশ্বাস অক্ষুন্ন রেখেও , অন্যের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। এ সব প্রসঙ্গ নিয়েই আজকের আলোচনা ।