বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সহিংসতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়েজাতিসংঘ, এবং নিউইয়র্ক ভিত্তিক হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনসহ, বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
এ সম্পর্কে একটি রিপোর্ট শুনুন রোকেয়া হায়দারের কাছে।
আপনারা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিস্থিতির খবর শুনছেন দেখছেন। বিরোধী দলগুলোর অবরোধ, জ্বালাও পোড়াও অভিযান, ক্ষমতাসীন সরকারের নিরাপত্তা রক্ষীদের অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ সব মিলিয়ে দেশে বিদেশে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে। জাতিসংঘের বিশেষ দূত অস্কার ফারনান্দেজ তারানকো আগামীকাল ৬ই ডিসেম্বর তৃতীয়বারের মত বাংলাদেশ যাচ্ছেন। নিউইয়র্কে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের পরিচালক ব্রাড এ্যাডামস বলেছেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনকে ঘিরে উত্তেজনা চরমে উঠেছে, তাই বাংলাদেশে নিরাপত্তা রক্ষীদের শক্তি ব্যবহারে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সঠিক এবং নির্দলীয়ভাবে কাজ করা উচিত। জাতিসংঘের বিধান মোতাবেক শক্তি প্রয়োগ করা উচিত। একইসঙ্গে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলের নেতাদের তাদের সমর্থকরা যাতে নিরাপত্তারক্ষী এবং অন্য সকলের বিরুদ্ধে হানাহানি বন্ধ করে সে দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত’।
ওদিকে হংকংভিত্তিক মানবাধিকার গ্রুপ এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন জাতিসংঘের বিশেষ দূতের কাছে এক চিঠিতে বলেছে –‘রাজধানী ঢাকায় আপনার এই তৃতীয়বারের সফরে আপনি পুড়ে যাওয়া যানবাহন পাবেন। সাধারণ মানুষ যে বর্বরতার শিকার হতে বাধ্য হচ্ছে--যে নিরাপরাধ মানুষজন অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিত্কার করছে, যাদের যথেষ্ট চিকিত্সা ব্যবস্থা নেই, তাদের কথা শুনবেন’। এ এইচ আর সি আরও বলেছে যে, ‘জাতিসংঘকে অবশ্যই বাংলাদেশে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হবে’।
এ সম্পর্কে একটি রিপোর্ট শুনুন রোকেয়া হায়দারের কাছে।
আপনারা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিস্থিতির খবর শুনছেন দেখছেন। বিরোধী দলগুলোর অবরোধ, জ্বালাও পোড়াও অভিযান, ক্ষমতাসীন সরকারের নিরাপত্তা রক্ষীদের অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ সব মিলিয়ে দেশে বিদেশে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে। জাতিসংঘের বিশেষ দূত অস্কার ফারনান্দেজ তারানকো আগামীকাল ৬ই ডিসেম্বর তৃতীয়বারের মত বাংলাদেশ যাচ্ছেন। নিউইয়র্কে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের পরিচালক ব্রাড এ্যাডামস বলেছেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনকে ঘিরে উত্তেজনা চরমে উঠেছে, তাই বাংলাদেশে নিরাপত্তা রক্ষীদের শক্তি ব্যবহারে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সঠিক এবং নির্দলীয়ভাবে কাজ করা উচিত। জাতিসংঘের বিধান মোতাবেক শক্তি প্রয়োগ করা উচিত। একইসঙ্গে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলের নেতাদের তাদের সমর্থকরা যাতে নিরাপত্তারক্ষী এবং অন্য সকলের বিরুদ্ধে হানাহানি বন্ধ করে সে দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত’।
ওদিকে হংকংভিত্তিক মানবাধিকার গ্রুপ এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন জাতিসংঘের বিশেষ দূতের কাছে এক চিঠিতে বলেছে –‘রাজধানী ঢাকায় আপনার এই তৃতীয়বারের সফরে আপনি পুড়ে যাওয়া যানবাহন পাবেন। সাধারণ মানুষ যে বর্বরতার শিকার হতে বাধ্য হচ্ছে--যে নিরাপরাধ মানুষজন অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিত্কার করছে, যাদের যথেষ্ট চিকিত্সা ব্যবস্থা নেই, তাদের কথা শুনবেন’। এ এইচ আর সি আরও বলেছে যে, ‘জাতিসংঘকে অবশ্যই বাংলাদেশে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হবে’।