অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাংলাদেশের নির্বাচন: অবাধ ও নিরপেক্ষতা রক্ষার সম্ভাব্য উপায়


নির্বাচন হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রধান একটি উপাদান। জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকারই গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারে, বস্তুত এ রকম একটি তাত্ত্বিক অনুসঙ্গই সুষ্ঠ নির্বাচনকে গণতন্ত্রের চালিকা শক্তি হিসেবে বিবেচনার কারণ। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরো গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে বাংলাদেশের, মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান কারণটিই ছিল গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। সত্তরের নির্বাচনে একটি সংখ্যাগরিষ্ঠদলের অধিকার কেড়ে নেয়ার বিষয়টি ছিল, মুক্তিযুদ্ধের তাৎক্ষণিক কারণ। তাছাড়া সত্তরের নির্বাচনই, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে দিয়েছিল গণতান্ত্রিক বৈধতা। স্বাধীনতার পর, বাংলাদেশ নানান চড়াই-উৎরাই অতিক্রম করেছে, নব্বইয়ের দশক থেকে মোটামুটি সেখানে গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় থেকেছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবার ব্যাপারে ২০১৯ সালের প্রথম দিকেই বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন হবার কথা।

এই বাস্তবতায় আপনাদের জিজ্ঞাসা এবং আমাদের প্যানেল সদস্যদের জবাবের এই অনুষ্ঠানের বিষয় হচ্ছে "বাংলাদেশের নির্বাচন: অবাধ ও নিরপেক্ষতা রক্ষার সম্ভাব্য উপায়"। আর আমাদের প্যানেল সদস্যদের মধ্যে ছিলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ বা জানিপপের কর্ণধার অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ। আরো ছিলেন বাংলাদেশের দৈনিক সমকাল পত্রিকার সম্পাদক গোলাম সরওয়ার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করছেন আনিস আহমেদ।

please wait

No media source currently available

0:00 0:43:48 0:00

XS
SM
MD
LG