স্বাধীনতার ৪৫তম বার্ষিকী
উদযাপনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত
স্বাধীনতার ৪৫তম বার্ষিকী উদযাপনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। কাল সকালে ৩১বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে জাতীয় দিবসের আনুষ্ঠানিক সূচনা হবে। আজ ছিল ২৫শে মার্চ। দিনটি কালরাত্রি হিসেবেই ইতিহাসে স্থান পেয়েছে। এদিন নিরীহ বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাক-হানাদার বাহিনী। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ২৫শে মার্চই আসলে বাংলাদেশের জন্মদিন। এদিন থেকেই লড়াই শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু এর আগে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রস্তুত। নেয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা। কাল সকালে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সব রাজনৈতিক নেতারা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। সাধারণ মানুষদের জন্যও উন্মুক্ত থাকবে। ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি নূরুজ্জামান বলেছেন, নিরাপত্তায় কোন ফাঁক-ফোঁকর রাখা হয়নি। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় লাইভ শো-এর আয়োজন করা হয়। মানিক মিয়া এভিনিউতে আলোর যাত্রার আয়োজন করে গ্রামীণ ফোন। ওদিকে আলোকসজ্জায় সম্পূর্ণ বদলে গেছে ঢাকার চিত্র।
ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরীর রিপোর্ট.