ভারত ও জাপান দুই দেশেরই দুশ্চিন্তা চিনকে নিয়ে। সম্প্রতি সীমান্তে ডোকলাম বিবাদের সময় একমাত্র জাপানই চিনের বিরুদ্ধে সরাসরি ভারতকে সমর্থন করেছিল। ২০১২ সালেই পূর্ব ও দক্ষিণ চিন সমুদ্রে জাপানের আপত্তি সত্ত্বেও দুটি দ্বীপ দখল করে নিয়েছিল চিন। আর্থিক ও সামরিক ক্ষমতায় চিনের ধারেকাছেও নেই ভারত কিংবা জাপান। ও দিকে, এশিয়ায় আমেরিকার ভবিষ্যত ভূমিকা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে অনিশ্চয়তা। চিনের সম্প্রসারণমুখী ভূমিকা নিয়ে দুই দেশই উদ্বিগ্ন । এই প্রেক্ষাপটে বন্ধু খুঁজতে ভারত আর জাপান ক্রমেই পরস্পরের কাছাকাছি। মনে রাখা ভাল, দুই দশক আগেই ভারতের পরমাণু পরীক্ষা করার পর জাপান অন্যান্য দেশের সঙ্গে মিলে ভারতকে প্রায় অর্থনৈতিক বয়কট করেছিল। আজ তারাই অতি ঘনিষ্ঠ। ভবিষ্যতে সামরিক চুক্তির দিকেও এগোতে পারে ভারত ও জাপান।