ভারতের এখন উদ্বেগ যে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীকে এক ঘর করে রাখাতে তাদের সেনাবাহিনী, চীনমুখী হতে পারে এবং দেশটির দীর্ঘ সীমান্ত থাকায় অস্থিতিশীলতার উদ্বেগ বাড়বে; তাই ভারতের ইচ্ছা সামরিক শাসকদের সঙ্গে সঙ্কটের নিষ্পত্তি করাI
যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমী দেশ, বার্মার সামরিক বাহিনীর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যাদের নিষ্ঠূর বর্বরতায়, শত শত জনগণের মৃত্যু হয়েছে এবং বহু লোক এখনো কারাবন্দি রয়েছেনI
সমালোচকেরা ভারতের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেনI তারা জানতে চান, বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতি কেন কঠোর ভাষায় সামরিক জান্তার তিরস্কার করে নি? সমীক্ষকেরা জানান, নুতন দিল্লি মনে করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে এই সঙ্কটের নিরসন হবে নাI
নিউ দিল্লির স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস প্রোগ্রামের প্রধান, হার্শ পান্থ বলেন, "ভারতের দৃষ্টিকোণ থেকে মিয়ানমারের সামরিক সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথ খোলা রাখাটা অপরিহার্য"I