শুক্রবার বাংলাদেশ সহ দক্ষিণ এশিয়ার বহু দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে । মুসলমানদের আনন্দের এই উৎসবের রয়েছে যেমন ধর্মীয় দিক , তেমনি আছে এর সামাজিক দিক ও । মানুষে মানুষে শুভেচ্ছা বিনিময় , সুস্বাদু খাদ্য গ্রহণ , নতুন পোশাক পরা , এ সবই ঈদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট । আর ঈদের রয়েছে এর মানবিক দিক ও । ঈদের বিভিন্ন দিক নিয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের , ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক এ কে এম ইদ্রিস আলীর কথা বলেন ভয়েস অফ আমেরিকার বাংলা বিভাগের সঙ্গে । তিনি বলেন যে এক মাসের সিয়াম সাধনার পর ঈদের এই আনন্দ উৎসব হচ্ছে এক ধরণের পুরস্কার স্বরূপ। এই ত্যাগ স্বীকারের পুরস্কার ধর্মীয় ভাবে সমর্থিত হয়েছে। তিনি বলেন এমন কী এই সময়ে খেলাধুলা কিংবা সঙ্গীতের মতো হাল্কা বিনোদনকে ও অনুমোদন করেছিলেন স্বয়ং ইসলামের নবী হজরত মোহাম্মদ ( সাঃ) ।
অধ্যাপক ইদ্রিস আরও বলেন যে ঈদের খাদ্য ও পোশাকের ও পরিবর্তন বিবর্তন ঘটেছে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে। দোসরা হিজরিতে ঈদ পালন শুরু হয়।