অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বিনিয়োগকারীরা হাত গুটিয়ে নিচ্ছেন, ভোক্তা ব্যয় চাঙ্গা করা দুরূহ হয়ে পড়েছে :অধ্যাপক মাহফুজ রহমান চৌধুরী


সরকারী ব্যয়বরাদ্দ ছাঁটাই করার পরেও এ বছর বাজেট ঘাটতির পরিমাণ এক লক্ষ ৪৭ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়াবে বলে হোয়াইট হাউস থেকে আন্দাজ করা হয়েছে এবং ঘাটতির এটা রেকর্ড পরিমাণ অঙ্ক। ইতিমধ্যে কংগ্রেসে বেকার ভাতার অনুমোদন সম্পন্ন হবার পর প্রেসিডেন্ট ওবামা তাতে সই করেছেন। লক্ষ লক্ষ বেকার আমেরিকান এ সুবিধে পাচ্ছেন ঠিকই কিন্তু আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কাঁধে ঋণের বোঝা জেঁকে বসছে। ওদিকে আবার যে গৃহণির্মাণ খাতের সূত্র থেকে অর্থনৈতিক মন্দা শুরূ হয়েছিলো, সে খাতে আবার অধোগতি দেখা দিয়েছে, জুন মাসের হিসেবে বানিজ্য দফতর তাই বলছে।

বিশ্বজুড়ে মন্দা চলছে এখনো, ইউরো সংকট সে পরিস্থিতিকে আরো প্রকট করেছে, বিনিয়োগকারীরা হাত গুটিয়ে নিচ্ছেন, এবং ভোক্তা ব্যয় চাঙ্গা করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। বিনিয়োগ পরিস্থিতি কিভাবে সামাল দেওয়া যায়?

বলা হচ্ছে বেকার সংখ্যা সাড়ে নয় শতাংশ চলছে। আসছে বছরও এটা ৯ শতাংশই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে ভোক্তা ব্যয় কমে যাওয়াতেও সরকারের রাজস্ব আয় স্বভাবতই কম হবে। এই অবস্থায় অর্থনিতিতে আবার কিছু কিছু নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কথাও বলা হচ্ছে। এতে ফল কি দাঁড়াতে পারে?

এই বিষয়ে ভয়েস অফ আমেরিকার সাথে এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এবং ফার্মিংডেইল স্টেট কলেজের অর্থনীতির অধ্যাপক মাহফুজ আর চৌধুরী।

XS
SM
MD
LG