বর্তমানে লন্ডনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের আতিথ্যে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির মধ্যে যে আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে , তার দুটি দিক রয়েছে একটি আফগান শান্তি প্রক্রিয়া এবং অপরটি নিরাপত্তা বিষয়ে আফগান-পাকিস্তান সহযোগিতার প্রশ্ন। এই সম্মেলন ঐ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে কতখানি নির্দেশিত করবেন সে নিয়েই School of Security and Global Studies at American Public University ‘এর Adjunct Faculty এবং বিশিষ্ট বিশ্লেষক ড সাইদ ইফতিখার ভয়েস অফ আমেরিকার সঙ্গে কথা বলছিলেন ।
তিনি বলেন যে যদিও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবারের এই বৈঠককে সফল বলেছেন , তিনি মনে করেন বিষয়টি প্রশ্ন সাপেক্ষ। এখন পর্যন্ত পাকিস্তান অবশ্য সে ধরণের কোন অবস্থান তুলে ধরতে পারেনি যে তারা শান্তি আলোচনার প্রতি আন্তরিক। তিনি এর আগের আলোচনাগুলো যে ফল প্রসূ হয়নি সে তথ্য তুলে ধরেন। ড আহমেদ মনে করেন আফগানিস্তানকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান যে আঞ্চলিক শক্তি হবার চেষ্টা চালিয়ে আসছে সেটি পরিত্যাগ না করলে শান্তির সম্ভাবনা কম।
তবে এবারের আলোচনার এই প্রথম বার আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের শীর্ষ সামরিক ও গোয়েন্দা নেতারাও যে অংশ নিচ্ছেন তার যে ইতিবাচক দিক রয়েছে সে কথাটি ড আহমেদ মানেন। তিনি বলেন যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা , আফগানিস্তানে তালিবানের সহিংসতার জন্যে দায়ী। তবে সত্যি সত্যিই যদি পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আন্তরিক হয় , তা হলে সুফল আসতে পার। ড সাইদ ইফতিখার আহমেদ এই প্রসঙ্গে তালিবানের বিভাজন , পাকিস্তানি তালিবানের ভূমিকা এবং আফগনিস্তানে ভারত পাকিস্তান প্রক্সি-ওয়ারের প্রসঙ্গটি নিয়েও তিনি বিস্তারিত বিশ্লেষণ করেন।
তিনি বলেন যে যদিও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবারের এই বৈঠককে সফল বলেছেন , তিনি মনে করেন বিষয়টি প্রশ্ন সাপেক্ষ। এখন পর্যন্ত পাকিস্তান অবশ্য সে ধরণের কোন অবস্থান তুলে ধরতে পারেনি যে তারা শান্তি আলোচনার প্রতি আন্তরিক। তিনি এর আগের আলোচনাগুলো যে ফল প্রসূ হয়নি সে তথ্য তুলে ধরেন। ড আহমেদ মনে করেন আফগানিস্তানকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান যে আঞ্চলিক শক্তি হবার চেষ্টা চালিয়ে আসছে সেটি পরিত্যাগ না করলে শান্তির সম্ভাবনা কম।
তবে এবারের আলোচনার এই প্রথম বার আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের শীর্ষ সামরিক ও গোয়েন্দা নেতারাও যে অংশ নিচ্ছেন তার যে ইতিবাচক দিক রয়েছে সে কথাটি ড আহমেদ মানেন। তিনি বলেন যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা , আফগানিস্তানে তালিবানের সহিংসতার জন্যে দায়ী। তবে সত্যি সত্যিই যদি পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আন্তরিক হয় , তা হলে সুফল আসতে পার। ড সাইদ ইফতিখার আহমেদ এই প্রসঙ্গে তালিবানের বিভাজন , পাকিস্তানি তালিবানের ভূমিকা এবং আফগনিস্তানে ভারত পাকিস্তান প্রক্সি-ওয়ারের প্রসঙ্গটি নিয়েও তিনি বিস্তারিত বিশ্লেষণ করেন।