তিউনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে উগ্র-ইসলামপন্থিদের একটি বার্ষিক সম্মেলন কর্তৃপক্ষ নিষিদ্ধ করার পর সেখানে তারা পুলিশের সঙ্গে রাস্তায় রাস্তায় সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে।
এই উগ্রপন্থি যারা সালাফি নামেও পরিচিত , মেতায়েন পুলিশের উপর ইট পাটকেল ছুড়ে। পুলিশ তাদেরকে মধ্যাঞ্চলের শহর কাইরুয়ানে সমবেত হতে বাধা প্রয়োগ করে এবং কাদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
তিউনেশিয়ার সরকার আনাসার আল শারিয়া গোষ্ঠির এই সম্মেলন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে। এই গোষ্ঠিটি খোলাখুলি ভাবে আল ক্বায়দাকে সমর্থন করে।
আনসার আল শারিয়ার কিছু ক্ষুব্ধ সমর্থক রাজধানী তিউনিসের উপকন্ঠে সমবেত হয়ে কর্তৃপক্ষের ওপর পাথর নিক্ষেপ করে । তাছাড়া এত্তাদামেন প্রদেশেও পুলিশ দাঙ্গাকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্যে কাদানে গ্যাস ব্যবহার করে।
অতি-রক্ষনীল এই মুসলিম গোষ্ঠিটি তিউনেশিয়ায় তাদের প্রভাব বৃদ্ধির চেষ্টা করছে। তবে ধর্মনিরপেক্ষ তিউনেশিয়াবাসী আশঙ্কিত যে সালাফিরা অন্যান্যদের ওপর তাদের কট্টর মতবাদ আরোপ করবে এবং ব্যক্তি স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে খর্ব করবে।
এই উগ্রপন্থি যারা সালাফি নামেও পরিচিত , মেতায়েন পুলিশের উপর ইট পাটকেল ছুড়ে। পুলিশ তাদেরকে মধ্যাঞ্চলের শহর কাইরুয়ানে সমবেত হতে বাধা প্রয়োগ করে এবং কাদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
তিউনেশিয়ার সরকার আনাসার আল শারিয়া গোষ্ঠির এই সম্মেলন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে। এই গোষ্ঠিটি খোলাখুলি ভাবে আল ক্বায়দাকে সমর্থন করে।
আনসার আল শারিয়ার কিছু ক্ষুব্ধ সমর্থক রাজধানী তিউনিসের উপকন্ঠে সমবেত হয়ে কর্তৃপক্ষের ওপর পাথর নিক্ষেপ করে । তাছাড়া এত্তাদামেন প্রদেশেও পুলিশ দাঙ্গাকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্যে কাদানে গ্যাস ব্যবহার করে।
অতি-রক্ষনীল এই মুসলিম গোষ্ঠিটি তিউনেশিয়ায় তাদের প্রভাব বৃদ্ধির চেষ্টা করছে। তবে ধর্মনিরপেক্ষ তিউনেশিয়াবাসী আশঙ্কিত যে সালাফিরা অন্যান্যদের ওপর তাদের কট্টর মতবাদ আরোপ করবে এবং ব্যক্তি স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে খর্ব করবে।