জাপানে সর্বকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার কারণে মারাত্মক দাবদাহ চলছে। উচ্চ তাপমাত্রার কারণে সেখানে তিরিশ জনের প্রাণহানি ঘটেছে এবং দেশটির বিভিন্ন স্থান থেকে অসুস্থ হয়ে পড়া লোকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা লোকজনকে হীট স্ট্রোক এড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত পানি খাবার এবং শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এলাকায় থাকার উপদেশ দিচ্ছেন। জাপানের মধ্যাঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস অর্থাৎ ১০৫ ডিগ্রি ফার্হেনহাইটে পৌঁছায়। কিয়োটো শহরে এক নাগাড়ে তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি ফার্হেনহাইট অর্থাৎ ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই রকম তাপমাত্রার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালে টোকিওতে অলিম্পকস খেলা নিয়ে ভাবছেন লোকজন । অলিম্পিক পরিদর্শন দলের প্রধান জন কোটস গত সপ্তায় টোকিওতে ছিলেন । তিনি বলেন এই তাপমাত্রা হবে অলিম্পকিস সংগঠকদের জন্য একটা বড় রকমের চ্যালেঞ্জ।
উচ্চ তাপমাত্রার কারণে সেখানে তিরিশ জনের প্রাণহানি ঘটেছে এবং দেশটির বিভিন্ন স্থান থেকে অসুস্থ হয়ে পড়া লোকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা লোকজনকে হীট স্ট্রোক এড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত পানি খাবার এবং শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এলাকায় থাকার উপদেশ দিচ্ছেন। জাপানের মধ্যাঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস অর্থাৎ ১০৫ ডিগ্রি ফার্হেনহাইটে পৌঁছায়। কিয়োটো শহরে এক নাগাড়ে তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি ফার্হেনহাইট অর্থাৎ ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই রকম তাপমাত্রার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালে টোকিওতে অলিম্পকস খেলা নিয়ে ভাবছেন লোকজন । অলিম্পিক পরিদর্শন দলের প্রধান জন কোটস গত সপ্তায় টোকিওতে ছিলেন । তিনি বলেন এই তাপমাত্রা হবে অলিম্পকিস সংগঠকদের জন্য একটা বড় রকমের চ্যালেঞ্জ।