বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার রিজার্ভ লোপাটের ঘটনা বলতে গেলে অতীতের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। গত ৩০ মে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের রিপোর্ট জমা দিলেও পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়নি। অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যে মতে, পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশিত হবে ঈদের পরে অর্থাৎ জুলাইয়ের মাঝামাঝি। বাংলাদেশ পুলিশের একটি শাখা তদন্ত করলেও তাতে কোনো অগ্রগতি আদৌ হয়েছে কিনা তাও অপ্রকাশিত। ফিলিপাইনের সিনেট কমিটির তদন্ত শুনানি এক মাসে ৬ দফা অনুষ্ঠিত হওয়ার পরে বন্ধ হয়ে গেছে ১৯ মে।
একজন ক্যাসিনো ব্যবসায়ী ১ কোটি ডলারের মতো জমা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাকি অর্থের কোনো হদিস এখনো মেলেনি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অর্থাৎ যেখানে অর্থ গচ্ছিত ছিল, তাদের নির্বাহীদের সাথে অর্থ ফেরত আনা যায় কিনা তার সহায়তা কামনা করে জুলাইয়ের মাঝামাঝি বৈঠক করবেন। বৈঠকটি ১৫ জুলাই অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। মে মাসে নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ এবং আর্থিক খাতের বার্তা আদান-প্রদানকারী সংস্থা সুইফট-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর জেনেভার বাসেলে বৈঠক করেছিলেন।...