কোরীয় পরিবারদের একত্রীকরণ বিষয়ে দক্ষিণের বৈঠকের প্রস্তাব মেনে নিয়েছে উত্তর কোরিয়া । ১৯৫১ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কোরিয়া যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন পরিবারের যে সদস্যরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন তাঁদের একত্রিত হবার প্রসঙ্গেই এই প্রস্তাব। দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা নিরসনের ব্যাপারে এটিই সর্বসাম্প্রতিক লক্ষণ।
আগামী শুক্রবার, দুই কোরিয়ার মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবার কথা। তবে, কোথায় এই বৈঠক হবে, সে ব্যাপারে এখনও মতদ্বৈততা আছে।
এদিকে, দক্ষিণ কোরিয়া, কুমগাং পাহাড়ের অবকাশযাপন কেন্দ্র খুলে দেয়ার ব্যাপারে উত্তর কোরিয়ার আলোচনার প্রস্তাব বিবেচনা করছে। ২০০৮ সালে উত্তর কোরীয় এক সৈন্য একজন পর্যটককে গুলি করে হত্যা করার পর, ঐ যৌথভাবে পরিচালিত অবকাশযাপন কেন্দ্রটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
গতসপ্তাহে, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, চার মাস বন্ধ থাকার পর কেয়সং এর যৌথ শিল্প স্থাপনা পুনরায় খুলে দেবার ব্যাপারে একমত হয়েছে।
আগামী শুক্রবার, দুই কোরিয়ার মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবার কথা। তবে, কোথায় এই বৈঠক হবে, সে ব্যাপারে এখনও মতদ্বৈততা আছে।
এদিকে, দক্ষিণ কোরিয়া, কুমগাং পাহাড়ের অবকাশযাপন কেন্দ্র খুলে দেয়ার ব্যাপারে উত্তর কোরিয়ার আলোচনার প্রস্তাব বিবেচনা করছে। ২০০৮ সালে উত্তর কোরীয় এক সৈন্য একজন পর্যটককে গুলি করে হত্যা করার পর, ঐ যৌথভাবে পরিচালিত অবকাশযাপন কেন্দ্রটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
গতসপ্তাহে, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, চার মাস বন্ধ থাকার পর কেয়সং এর যৌথ শিল্প স্থাপনা পুনরায় খুলে দেবার ব্যাপারে একমত হয়েছে।