প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে People's Hall, যা কি না সংসদ ভবনের সমতুল্য, সেখানে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে এবং বিরোধী কর্মিরা নিরাপত্তা বাহিনী ও সরকারী সমর্থকদের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। সংবাদে এ রকম আভাষ পাওয়া যাচ্ছে যে লিবিয়ার নেতা মোয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে এই আন্দোলন প্রচন্ড আকার ধারণ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শিরা আরও জানিয়েছেন, রোববার রাতে বিক্ষোভকারীরা রাজধানীর কেন্দ্রস্থল দখলে নেয়ার চেষ্টা করতে বন্দুক লড়াই শুরু হয় এবং সকালে সরকারী ভবনগুলিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মিশরের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজিতে বিক্ষোভকারীরা শহরটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে গ্রহণ করেছে বলে উল্লাস প্রকাশ করে।
মি গাদ্দাফির ছেলে রাষ্ট্রিয় টেলিভিশনে ভাষণ দেন এবং বলেন যে তার বাবা সামরিক বাহিনীর সমর্থনে ক্ষমতায় থাকবেন।
লিবিয়ার রাজধানীতে বিরোধী কর্মিরা নিরাপত্তা বাহিনী ও সরকারী সমর্থকদের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে
