শনিবার মিয়ানমার থেকে বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রথম এক পরিবারকে তারা প্রত্যাবাসিত করেছে।
মানবাধিকার গ্রুপগুলো থেকে বলা হয় এই পদক্ষেপ লোক দেখানো কারণ যে রোহিঙ্গারা ফিরে যাচ্ছে তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে যে সব উদ্বেগ রয়েছে সে বিষযে এখনও কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
শুক্রবার জাতিসংঘের শরণার্থী গ্রুপ বলেছে শরণার্থীদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের পরিস্থিতি মিয়ানমারে এখনো তৈরি হয়নি। তারা বলেছে মিয়ামার কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সেই পরিস্থিতি তৈরি করা।
এক বিবৃতিতে মিয়ানমার বলেছে, “পাঁচ সদস্যের একটি পরিবার প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। এই পরিবার মিয়ানমার বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে, মংডও শহরে তাদের আত্বীয়দের সঙ্গে ‘অস্থায়ীভাবে’বসবাস করছেন।”
বিবৃতিতে বলা হয় ওই পরিবারকে ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’দেওয়া হয়েছে। অবশ্য পুনর্বাসিত রোহিঙ্গাদের যে পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে তাতে তাদেরকে মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে স্বীকার করে নেওয়া হয়নি। রোহিঙ্গা নেতৃবৃন্দ ওই পরিচয়পত্র প্রত্যাখ্যান করেছেন।