ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখ, ভালোবাসা দিবস। বছরের এই সময়টাতে নিউ ইয়র্ক শহর যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে তখন শহরটির ম্যারেজ ব্যুরো কিন্তু সরগরম থাকবে নতুন দম্পতিদের ভীড়ে।
তাদের পরনে থাকবে বিয়ের পোষাক আর হাতে ফুল।
ভালোবাসা এবং ফুল, একে অপরের জন্যে।
এরা সবাই সারাজীবনের জন্যে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছেন। তবুও, প্রত্যেকের বিয়ের সিদ্ধান্তের পেছনে বিশেষ কারণ আছে।
আসুন শুনি হেদার এবং মোহাম্মদ কি বলছে,
হেদার, “ও আমাকে সবসময় বলে, আমি কি সুন্দর দেখতে। এবং আমাকে প্রতিদিন একবার বলে, আমাকে পেয়ে সে কতটা ধন্য”।
মোহাম্মদ, “আপনি যখন কাউকে দেখেন এবং বোঝেন সে হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ, আপনি তার সাথেই সারাক্ষণ থাকতে চান, সে আপনার বন্ধু, আপনার প্রেমিকা, আপনার সাথী”।
ত্রুক নাগুয়েন, এবং জেইন প্যান সেই হাইস্কুল থেকে একজন আরেকজনের সঙ্গে আছে। এবার তারা তাদের সম্পর্ককে আনুষ্ঠানিক রূপ দিল।
ত্রুক নাগুয়েন, “কাজের প্রয়োজনে আমাদের বিভিন্ন সময় আলাদা থাকতে হয়েছে। কিন্তু তাতে শুধু আকুলতাই বেড়েছে। আমি জানি না কিভাবে তা বর্ণনা করব”।
জেইন প্যান, “ এই যে ছোট ছোট জিনিসগুলো, ও আমাদের জন্যে এই বিয়ের আংটিগুলো বানিয়েছে”।
ত্রুক নাগুয়েন, “কাঠের তৈরি”।
জেইন প্যান, “হ্যাঁ, কাঠের তৈরি। কিন্তু, কথা হলো, কি মিষ্টি ব্যাপার তাই না?”
সিটি ক্লার্ক, মাইকেল ম্যাকসুইনি, এই বিয়ের তত্ত্বাবধান করবেন। তিনি বলেন সিটি হলের এই বিয়ের একটা ভিন্ন মাত্রার আবেদন আছে। নিঃসন্দেহে তা উত্তেজনাকর এবং আনন্দের।
সারা নিউইয়র্ক শহর যখন শীতে কাঁপছে তখন এই প্রেমিক-প্রেমিকাদের মনে কিন্তু বসন্তের হাওয়া।
বেঁচে থাকুক ভালোবাসা। ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রিয় মানুষটির জন্যে আমাদের পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা।
তাদের পরনে থাকবে বিয়ের পোষাক আর হাতে ফুল।
ভালোবাসা এবং ফুল, একে অপরের জন্যে।
এরা সবাই সারাজীবনের জন্যে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছেন। তবুও, প্রত্যেকের বিয়ের সিদ্ধান্তের পেছনে বিশেষ কারণ আছে।
আসুন শুনি হেদার এবং মোহাম্মদ কি বলছে,
হেদার, “ও আমাকে সবসময় বলে, আমি কি সুন্দর দেখতে। এবং আমাকে প্রতিদিন একবার বলে, আমাকে পেয়ে সে কতটা ধন্য”।
মোহাম্মদ, “আপনি যখন কাউকে দেখেন এবং বোঝেন সে হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ, আপনি তার সাথেই সারাক্ষণ থাকতে চান, সে আপনার বন্ধু, আপনার প্রেমিকা, আপনার সাথী”।
ত্রুক নাগুয়েন, এবং জেইন প্যান সেই হাইস্কুল থেকে একজন আরেকজনের সঙ্গে আছে। এবার তারা তাদের সম্পর্ককে আনুষ্ঠানিক রূপ দিল।
ত্রুক নাগুয়েন, “কাজের প্রয়োজনে আমাদের বিভিন্ন সময় আলাদা থাকতে হয়েছে। কিন্তু তাতে শুধু আকুলতাই বেড়েছে। আমি জানি না কিভাবে তা বর্ণনা করব”।
জেইন প্যান, “ এই যে ছোট ছোট জিনিসগুলো, ও আমাদের জন্যে এই বিয়ের আংটিগুলো বানিয়েছে”।
ত্রুক নাগুয়েন, “কাঠের তৈরি”।
জেইন প্যান, “হ্যাঁ, কাঠের তৈরি। কিন্তু, কথা হলো, কি মিষ্টি ব্যাপার তাই না?”
সিটি ক্লার্ক, মাইকেল ম্যাকসুইনি, এই বিয়ের তত্ত্বাবধান করবেন। তিনি বলেন সিটি হলের এই বিয়ের একটা ভিন্ন মাত্রার আবেদন আছে। নিঃসন্দেহে তা উত্তেজনাকর এবং আনন্দের।
সারা নিউইয়র্ক শহর যখন শীতে কাঁপছে তখন এই প্রেমিক-প্রেমিকাদের মনে কিন্তু বসন্তের হাওয়া।
বেঁচে থাকুক ভালোবাসা। ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রিয় মানুষটির জন্যে আমাদের পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা।