রূশ বাহিনী য়ুক্রেইনের তিন নৌযান ও তার নাবিকদের কৃষ্ন সাগরে আটক করবার পর য়ুক্রেইন যে সামরিক শাসন বলবতের সিদ্ধান্ত নেয়, আজ মঙ্গলবার রাশিয়া ব’লেছে- তাতে ক‘রে য়ুক্রেইনের পূর্বাঞ্চলে সহিংস পরিস্থিতি আরো বেশি ক’রে ঝলসিয়ে উঠতে পারে। ইতিমধ্যে, রূশ প্রেসিডেন্ট Vladimir Putin অসংযত কোনো পদক্ষেপ না নেবার কথা ব’লে য়ুক্রেইনকে হূশিয়ার করেছেন।জার্মানীর চান্সেলার এ্যাঙ্গেলা মার্কলকে টেলিফোন ক’রে তিনি তাঁর আশশংকার কথা ব্যক্ত করেছেন এবং য়ুক্রেইনকে হঠকারী কিছু না করবার পরামর্শ দেবার জন্যে তাঁকে তিনি অনুরোধ ক’রেছেন। গতকাল সোমবার য়ুক্রেইনের সংষদ দেশের ২৭টি অঞ্চলের মধ্যে ১০টিতে বুধবার থেকে সামরিক শাসন বলবত শুরু করবার অনুমোদন দেয়। য়ুক্রেইনের প্রেসিডেন্ট পেট্রো পোরেশেনকো ব’লেছেন – বর্ধমান আগ্রাসনের মাঝে এবং আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক এরকমের জেনেশুনে ঠান্ডা মাথায় চালানো রূশ ফেডারেশানের আগ্রাসী তৎপরতার মুখে এই সামরিক শাষন বলবত য়ুক্রেইনের প্রতিরক্ষা দক্ষতা মজবুত ক’রতে সহায়তা ক’রবে ।এ ব্যবস্থায় তিরিশ দিনের সামরিক শাসনের জন্যে বলা হয়েছে – দৃশ্যত: বিরোধী পক্ষিয়দের জন্যে রেয়াত স্বরুপ – যাতে কিনা ডিসেম্বরেই নির্ধারিত সময় মোতাবেক নির্বাচন ডাকা সম্ভব হবে।
ইতিমধ্যে, জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত নিকী হেইলী য়ুক্রেইনের স্বার্বভৌমত্বের উদগ্র এই লংঘনের জন্যে রাশিয়ার প্রতি ধিক্কার ব্যক্ত ক’রেছেন।