রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট Vladimir Putin ব’লেছেন কৃষ্ন সাগরে য়ুক্রেইন নৌ বাহিনীর নৌযান নিয়ে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে য়ুক্রেইনের প্রেসিডেন্ট পেট্রো পোরোশেনকোই তার জন্যে দায়ি – আসছে বছর নির্বাচনে পুন:নির্বাচিত হবার লক্ষ নিয়েই তিনি এটা খাড়া ক’রেছেন।বুধবার টেলিভিশনে প্রচারিত ভাষনে পুটীন একথা বলেন ।
রাশিয়ার সামরিক বাহিনী আজ বূধবার ব’লেছে – রাশিয়ার কুক্ষিগত করা ক্রাইমিয় উপদ্বীপটিতে তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তারা আরো বেশি সংখ্যায় বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্র মোতায়েন করছে।
গেলো রবিবার কৃষ্ন সাগরে রূশ বাহিনী তিনটি য়ুক্রেনিয় নৌযান এবং ঐ নৌযানগুলোর নাবিকদের আটক করলে পর যে পরিস্থিতি খাড়া হয় তাকে কেন্দ্র ক’রে উদ্ভুত বিরোধে জড়িয়ে পড়ে রাশিয়া এবং য়ুক্রেইন – আর তারই প্রেক্ষাপটে রাশিয়া এই উদ্যোগ নিলো।
য়ূক্রেইন নৌ বাহিনীর নৌযানগুলো চালাচ্ছিলো যারা রাশিয়া দুষছে সেই নাবিকদেরকে – রাশিয়ার জলসীমায় অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে । রাশিয়া ব’লছে- রাশিয়ার সীমান্ত টহল দল হূঁশিয়ারী সংকেত পাঠানো সত্বেও তারা ভ্রূক্ষেপ করেনি তাতে । য়ূক্রেইন এ অভিযোগের যাথার্থ অস্বীকার করে। মঙ্গলবার ক্রাইমিয়ার একটি আদালত আটক চব্বিশ নাবিকের মধ্যে বারোজনকে দু’মাস পর্যন্ত আটক রাখার নির্দেশ দেয় । বাকিদেরকে আদালতে হাজির করার কথা আজ বুধবারে। উদ্ভুত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে য়ুক্রেইন তার সীমান্ত অঞ্চলের কোথাও কোথাও সামরিক শাসন বলবত ক‘রেছে এবং অন্যান্য য়ুরোপিয় দেশসমুহ বর্ধিত সংখ্যায় এখন মস্কোর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত বিধিনিষেধ বলবতের জন্যে য়ুরোপ অন্তর্গত মিত্র দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ।