অলিম্পিক পার্কে সোচি শতিকালীন অলিম্পিক দেখতে যাওয়া দর্শনার্থীদের এবার মজার মজার অভিজ্ঞতা হয়েছে। সোচি অলিম্পিকের খবর সংগ্রহ করছেন ভয়েস অব আমেরিকার পার্কে ব্রিউয়ার। তার প্রতিবেদন থেকে শোনাচ্ছেন সেলিম হোসেন।
অলিম্পিক পার্কে দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলির বরফাবৃত আভ্যন্তরীণ ক্রীড়াঙ্গনসমূহের মধ্যে তথাকথিত কোষ্টাল ক্লাষ্টার নি:সন্দেহে দর্শনার্থীদের মন কাড়বে। কারন হলো এখানকার উষ্ণ আবহাওয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার জেমস গার্ডনার এই নিয়ে পঞ্চম অলিম্পিকে অংশ নিচ্ছেন। এভাবেই জানালেন তার এবারকার অভিজ্ঞতা:
“এখানে এখন ৬০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা এবং এটি চমৎকার। আমি আশা করছিলাম তুষার দেখবো, তার বদলে এখন দেখুন এখানে কি দারুন আবহাওয়া। বাইরে হাটাচলার জন্য চমৎকার। বেশী একটা ঠান্ডা নেই”।
তিনি জানালেন নিরাপত্তারও কোনো অভাব নেই সেখানে। কোনো ভয় নেই। কৃষ্ণ সাগরের পাশে অলিম্পিক পার্কের দর্শনার্থীরা অবশ্য ইচ্ছা করলে তুষার প্রত্যক্ষ করতে পারেন সামান্য কিছুদূরে ককেশাস পর্বতের দিকে তাকালে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের হিউষ্টন থেকে সোচি অলিম্পিকের আরেক উৎফুল্ল দর্শনার্থী ম্যারি সিফ্লিউ। তিনি তার অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে বললেন:
“রাশিয়ায় আসুন। এটি সুন্দর একটি দেশ। এখানকার মানুষগুলোও দারুন। তারা খুব বন্ধুসুলভ”।
অলিম্পিক পার্কের সবচেয়ে বড় ক্রীড়াঙ্গন হচ্ছে ফিশ্ট ষ্টেডিয়াম। অলিম্পিকের উদ্বোধনী এবং সমাপনী অনুষ্ঠানের জন্যই মূলত নির্মাণ করা হয়েছে। এখানে আইস হকি, ষ্পিড স্কেটিং, ফিগারস্কেটিংসহ বেশ কয়েকটি ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্রেরই নয়, খোদ রাশিয়ার দশৃনার্থীরাও অপ্লুত। দুই রাশিয়ান দর্শক ওলেগ এবং তাতিয়ানা এভাবেই জানান তাদের প্রতিক্রিয়া:
অল্প সময়ে এ্যাতো বড় অবকাঠামো নির্মান সত্যিই প্রশংশনীয়। শীতকালীন এই অলিম্পিক আয়োজনের চাকচিক্যে তারা দুজনই ভীষনভাবে আপ্লুত।
তবে পশ্ন থেকে যায় বিপুল অর্থ খরচ করে এই যে বিশাল আয়োজন করা হলো অলিম্পিক শেষ হবার পর এইসব ক্রীড়াঙ্গনগুলো কতোটুকুই বা ব্যবহৃত হবে।
অলিম্পিক পার্কে দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলির বরফাবৃত আভ্যন্তরীণ ক্রীড়াঙ্গনসমূহের মধ্যে তথাকথিত কোষ্টাল ক্লাষ্টার নি:সন্দেহে দর্শনার্থীদের মন কাড়বে। কারন হলো এখানকার উষ্ণ আবহাওয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার জেমস গার্ডনার এই নিয়ে পঞ্চম অলিম্পিকে অংশ নিচ্ছেন। এভাবেই জানালেন তার এবারকার অভিজ্ঞতা:
“এখানে এখন ৬০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা এবং এটি চমৎকার। আমি আশা করছিলাম তুষার দেখবো, তার বদলে এখন দেখুন এখানে কি দারুন আবহাওয়া। বাইরে হাটাচলার জন্য চমৎকার। বেশী একটা ঠান্ডা নেই”।
তিনি জানালেন নিরাপত্তারও কোনো অভাব নেই সেখানে। কোনো ভয় নেই। কৃষ্ণ সাগরের পাশে অলিম্পিক পার্কের দর্শনার্থীরা অবশ্য ইচ্ছা করলে তুষার প্রত্যক্ষ করতে পারেন সামান্য কিছুদূরে ককেশাস পর্বতের দিকে তাকালে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের হিউষ্টন থেকে সোচি অলিম্পিকের আরেক উৎফুল্ল দর্শনার্থী ম্যারি সিফ্লিউ। তিনি তার অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে বললেন:
“রাশিয়ায় আসুন। এটি সুন্দর একটি দেশ। এখানকার মানুষগুলোও দারুন। তারা খুব বন্ধুসুলভ”।
অলিম্পিক পার্কের সবচেয়ে বড় ক্রীড়াঙ্গন হচ্ছে ফিশ্ট ষ্টেডিয়াম। অলিম্পিকের উদ্বোধনী এবং সমাপনী অনুষ্ঠানের জন্যই মূলত নির্মাণ করা হয়েছে। এখানে আইস হকি, ষ্পিড স্কেটিং, ফিগারস্কেটিংসহ বেশ কয়েকটি ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্রেরই নয়, খোদ রাশিয়ার দশৃনার্থীরাও অপ্লুত। দুই রাশিয়ান দর্শক ওলেগ এবং তাতিয়ানা এভাবেই জানান তাদের প্রতিক্রিয়া:
অল্প সময়ে এ্যাতো বড় অবকাঠামো নির্মান সত্যিই প্রশংশনীয়। শীতকালীন এই অলিম্পিক আয়োজনের চাকচিক্যে তারা দুজনই ভীষনভাবে আপ্লুত।
তবে পশ্ন থেকে যায় বিপুল অর্থ খরচ করে এই যে বিশাল আয়োজন করা হলো অলিম্পিক শেষ হবার পর এইসব ক্রীড়াঙ্গনগুলো কতোটুকুই বা ব্যবহৃত হবে।