সন্দেহভাজন ইসলামি বন্দুকধারীরা নাইজেরিয়ার একটি বোর্ডিং স্কুলের ২৯ জন ছাত্র এবং একজন শিক্ষককে হত্যা করেছে এবং ভবনগুলিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। ছাত্ররা পালানোর চেষ্টা করলে তারা গুলি চালায়।
প্রাণে বেচে যাওয়া লোকজন বলছেন যে গোলযোগপূর্ণ উত্তর পুর্ব নাইজেরিয়ার মামুদু গ্রামে আজ শনিবার ভোর বেলার ঐ হামলায় কোন কোন ছাত্রকে পুড়িয়ে মারা হয়। একজন ছাত্র বলছে যে তাকে বন্দুকের নলের মুখে ঘুম থেকে তোলা হয় এবং গুলি করে তার ডান হাতের চারটি আঙ্গুল উড়িয়ে দেওয়া হয়। আরও অনেক ছাত্র পাশের ঝোপ ঝাড়ে পালিয়ে যায় । তাদের ভাগ্যে কি ঘটেছে কেউ জানেনা।
এই স্কুলটি এমন একটি এলাকায় অবস্থিত যেখানে নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথান জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেছেন এবং সেই সব জঙ্গিদের দমন করতে সৈন্য পাঠিয়েছেন যারা বিচ্ছিন্ন হয়ে একটি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিতি করতে চায়।
কর্তৃপক্ষ মনে করছে যে এই আক্রমণটি চালিয়েছে ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠি চালিয়েছে বোকো হারাম যার ইংরেজি মানে হচ্ছে পশ্চিমি শিক্ষা হারাম।
প্রাণে বেচে যাওয়া লোকজন বলছেন যে গোলযোগপূর্ণ উত্তর পুর্ব নাইজেরিয়ার মামুদু গ্রামে আজ শনিবার ভোর বেলার ঐ হামলায় কোন কোন ছাত্রকে পুড়িয়ে মারা হয়। একজন ছাত্র বলছে যে তাকে বন্দুকের নলের মুখে ঘুম থেকে তোলা হয় এবং গুলি করে তার ডান হাতের চারটি আঙ্গুল উড়িয়ে দেওয়া হয়। আরও অনেক ছাত্র পাশের ঝোপ ঝাড়ে পালিয়ে যায় । তাদের ভাগ্যে কি ঘটেছে কেউ জানেনা।
এই স্কুলটি এমন একটি এলাকায় অবস্থিত যেখানে নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথান জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেছেন এবং সেই সব জঙ্গিদের দমন করতে সৈন্য পাঠিয়েছেন যারা বিচ্ছিন্ন হয়ে একটি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিতি করতে চায়।
কর্তৃপক্ষ মনে করছে যে এই আক্রমণটি চালিয়েছে ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠি চালিয়েছে বোকো হারাম যার ইংরেজি মানে হচ্ছে পশ্চিমি শিক্ষা হারাম।