সিরিয়ার সামরিক বাহিনী বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় বোমা বর্ষণ করলে ঐ সীমান্ত সংলগ্ন আজাজ শহর থেকে শত শত লোক পালিয়ে যাচ্ছে।
আজাজ থেকেই ভয়েস অফ আমেরিকার সংবাদদাতা স্কট বব বৃহস্পতিবার জানান যে বুধবারের ঐ আক্রমণে এখন মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৫০ এবং পালানোর সময়ে বিশৃঙ্খলার কারণে আরও অন্তত ২৫ জন জখম হয়েছে।
স্কট বব বলছেন যে বুধবার রাতে এবং বৃহস্পতিবার সকালে তিনি ব্যক্তিগত ভাবে শত শত লোককে পালাতে দেখেছেন এবং বেশ কিছু লোককে তুর্কি কর্তৃপক্ষ আটক করে যাতে করে তারা তাদের জন্যে আগে আবাসন ব্যবস্থা তৈরি করে রাখতে পারে। তবে নিসন্দেহেই আজাজের এবং আরও দক্ষিণ দিকের শহরগুলির বাশিন্দারা বেরিয়ে যাচ্ছে। তিনি জানান এমনকী শহরের কার্যক্ষম শেষ হাসপাতালটিও খালি হয়ে পড়েছে।
এ দিকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ঘোষণা করেছে যে তারা সিরিয়ায় জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ মিশনের সময় সীমা রোববার শেষ হতে দিচ্ছেন তবে আশা করছেন যে ঐ যুদ্ধ বিক্ষত দেশে তারা একটি রাজনৈতিক দপ্তর প্রতিষ্ঠা করবে।
নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ফরাসি রাষ্ট্রদূত জেরার্ড আরাউদ বলছেন যে সদস্যরা এ ব্যাপারে একমত হয়েছে যে বর্তমান মিশনের সময়সীমা বৃদ্ধির শর্তগুলি পুরণ করা হয়নি। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন যে প্রায় ২৫ লক্ষ সিরিয়া বাসীর এই হিংসা হানাহানির কারণে সাহায্যের প্রয়োজন আছে।
আজাজ থেকেই ভয়েস অফ আমেরিকার সংবাদদাতা স্কট বব বৃহস্পতিবার জানান যে বুধবারের ঐ আক্রমণে এখন মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৫০ এবং পালানোর সময়ে বিশৃঙ্খলার কারণে আরও অন্তত ২৫ জন জখম হয়েছে।
স্কট বব বলছেন যে বুধবার রাতে এবং বৃহস্পতিবার সকালে তিনি ব্যক্তিগত ভাবে শত শত লোককে পালাতে দেখেছেন এবং বেশ কিছু লোককে তুর্কি কর্তৃপক্ষ আটক করে যাতে করে তারা তাদের জন্যে আগে আবাসন ব্যবস্থা তৈরি করে রাখতে পারে। তবে নিসন্দেহেই আজাজের এবং আরও দক্ষিণ দিকের শহরগুলির বাশিন্দারা বেরিয়ে যাচ্ছে। তিনি জানান এমনকী শহরের কার্যক্ষম শেষ হাসপাতালটিও খালি হয়ে পড়েছে।
এ দিকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ঘোষণা করেছে যে তারা সিরিয়ায় জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ মিশনের সময় সীমা রোববার শেষ হতে দিচ্ছেন তবে আশা করছেন যে ঐ যুদ্ধ বিক্ষত দেশে তারা একটি রাজনৈতিক দপ্তর প্রতিষ্ঠা করবে।
নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ফরাসি রাষ্ট্রদূত জেরার্ড আরাউদ বলছেন যে সদস্যরা এ ব্যাপারে একমত হয়েছে যে বর্তমান মিশনের সময়সীমা বৃদ্ধির শর্তগুলি পুরণ করা হয়নি। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন যে প্রায় ২৫ লক্ষ সিরিয়া বাসীর এই হিংসা হানাহানির কারণে সাহায্যের প্রয়োজন আছে।