অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

লিবিয়ায় সামরিক উপস্থিতি নিয়ে তুরস্ক এখন চাপের মুখে


বিশ্লেকরা বলছেন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ যখন বুধবার বার্লিনে একটি সম্মেলনে মিলিত হবেন তখন তুরস্ককে চাপ দেয়া হতে পারে যে তুরস্ক যেন লিবিয়া থেকে তার সৈন্য সরিয়ে আনে। ঐ বৈঠকে উত্তর আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি থেকে বিদেশি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং সেখানে নির্বাচনের বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হবে। জার্মানি ও জাতিসংঘ আয়োজিত  বার্লিন সম্মেলন হচ্ছে এ ধরণের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বৈঠক। আলোচনায় লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ স্থায়ী ভাবে বন্ধ করা এবং ডিসেম্বরের নির্বাচন প্রস্তুতির উপর আলোকপাত করা হবে

বিশ্লেকরা বলছেন বিশ্বের নেতৃবৃন্দ যখন বুধবার বার্লিনে একটি সম্মেলনে মিলিত হবেন তখন তুরস্ককে চাপ দেয়া হতে পারে যে তুরস্ক যেন লিবিয়া থেকে তার সৈন্য সরিয়ে আনে। ঐ বৈঠকে উত্তর আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি থেকে বিদেশি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং সেখানে নির্বাচনের বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হবে। জার্মানি ও জাতিসংঘ আয়োজিত বার্লিন সম্মেলন হচ্ছে এ ধরণের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বৈঠক। আলোচনায় লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ স্থায়ী ভাবে বন্ধ করা এবং ডিসেম্বরের নির্বাচন প্রস্তুতির উপর আলোকপাত করা হবে। এই সমাবেশের একটি মূল লক্ষ্য হচ্ছে সকল বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য একটি অবকাঠামো প্রস্তুত করা।

তুরস্ক লিবিয়ায় জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সমর্থনে শত শত সৈন্য এবং হাজার হাজার সিরীয় যোদ্ধাকে মোতায়েন করেছে। লিবিয়ার জাতীয় ঐকমত্যের সরকার লিবিয়ার জেনারেল খলিফা হাফতারের বিরুদ্ধে লড়ছে এবং হাফতারকে সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া ও সুদানের ভাড়াটে সৈন্যরা। এখন অবশ্য অস্ত্রবিরতি বহাল আছে। বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের আহ্বান সমর্থন করা সত্ত্বেও, আংকারা সরকার বলছে তাদের উপস্থিতি বৈধ কারণ তাদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত সরকার। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে তুরস্ক ভাড়া করা হাজার হাজার সিরীয় যোদ্ধাকে লিবিয়ায় মোতায়েন করেছে।

XS
SM
MD
LG